পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম অনুযায়ী প্রণীত এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তক হিসেবে অনুমোদিত।
রাসায়নিক পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে দেখানো হয় যে, জিঙ্ক এবং সালফিউরিক এসিড যথাযথ প্রক্রিয়ায় মিশানো হলে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন হয়। এটা আমাদের জানা, তবুও পরীক্ষা করে এই জানা ফলাফল সম্পর্কে...
আরো পড়ুন
পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম অনুযায়ী প্রণীত এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তক হিসেবে অনুমোদিত।
রাসায়নিক পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে দেখানো হয় যে, জিঙ্ক এবং সালফিউরিক এসিড যথাযথ প্রক্রিয়ায় মিশানো হলে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন হয়। এটা আমাদের জানা, তবুও পরীক্ষা করে এই জানা ফলাফল সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়। বাস্তবে এমন অনেক পরীক্ষা আছে যেগুলোর ফলাফল পরীক্ষা করার আগে জানা থাকে না। ৩২৯ এমন একটি পরীক্ষা হলো- একটি মুদ্রাকে উপরের দিকে নিক্ষেপ করা। মুদ্রার দুটি দিক আছে একটি হলো মাথা (Head. H) এবং অপরটি হলো লেজ (Tail, T)। মুদ্রাকে নিক্ষেপ করা হলে কোন দিক উপরে দেখা যাবে তা মুদ্রা মাটিতে পড়ার আগে বলা যায় না। অর্থাৎ মুদ্রা নিক্ষেপের ফলাফল অনিশ্চিত। মুদ্রার মাথা (H) বা লেজ (1) উপরের দিকে দেখা যেতে পারে। এই অনিশ্চিত ফলাফল উদ্রেককারী পরীক্ষা হলো দৈব পরীক্ষা এবং অনিশ্চয়তার গাণিতিক পরিমাপ হলো সম্ভাবনা।
কম দেখান