বইটি পাঠককে স্রষ্টার অস্তিত্ব, সঠিক ধর্মের সৌন্দর্য ও জীবনের প্রকৃত উদ্দেশ্যের দিকে পরিচালিত করে, আখিরাতের সফলতার জন্য অনুপ্রাণিত করে ।
অনেক নৃতত্ত্ববিদ মনে করেন, ধর্মের শুরু হয়েছিল বহু-ঈশ্বরবাদ দিয়ে। তখন মানুষ প্রকৃতির শক্তিকে দেবতা ভাবত। পরে মঙ্গল ও অমঙ্গলের দুইটি প্রধান দেবতার ধারণা আসে এবং শেষে একেশ্বরবাদের দিকে মানুষ এগোয়।
তাদের মতে,...
আরো পড়ুন
বইটি পাঠককে স্রষ্টার অস্তিত্ব, সঠিক ধর্মের সৌন্দর্য ও জীবনের প্রকৃত উদ্দেশ্যের দিকে পরিচালিত করে, আখিরাতের সফলতার জন্য অনুপ্রাণিত করে ।
অনেক নৃতত্ত্ববিদ মনে করেন, ধর্মের শুরু হয়েছিল বহু-ঈশ্বরবাদ দিয়ে। তখন মানুষ প্রকৃতির শক্তিকে দেবতা ভাবত। পরে মঙ্গল ও অমঙ্গলের দুইটি প্রধান দেবতার ধারণা আসে এবং শেষে একেশ্বরবাদের দিকে মানুষ এগোয়।
তাদের মতে, ধর্ম কোনো আসমানি উৎস নয়, বরং মানুষের অজ্ঞানতা ও কুসংস্কার থেকে তৈরি। তারা বিশ্বাস করেন, বিজ্ঞান একদিন ধর্মকে অপ্রয়োজনীয় করে তুলবে।
কিন্তু বাস্তবতা হলো—মানুষ জন্মগতভাবে এক সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী। বহু আদিম গোষ্ঠীর মাঝেও একজন চূড়ান্ত সত্তায় বিশ্বাসের প্রমাণ পাওয়া যায়, যা প্রমাণ করে ধর্মের মূল স্বর্গীয় উৎসেই।
তাই স্রষ্টা ধর্ম জীবন বইটি দরকার, কারণ এটি ধর্ম নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণার জবাব দেয় এবং যুক্তি ও প্রমাণের আলোকে দেখায়—ধর্ম কোনো কল্পনা নয়, বরং মানুষের ফিতরতের (জন্মগত স্বভাব) সাথেই মিলে যায়। যারা সত্য অনুসন্ধানে আগ্রহী, তাদের জন্য বইটি হবে এক মূল্যবান সঙ্গী।
কম দেখান