“সার্জন সাহেব!”
অদ্ভুত মায়াবী সুরের সম্বোধনে প্রত্যয় ঘাড় ঘুরিয়ে পাশে তাকাল। নিরুত্তর হয়ে তুয়ার পরবর্তী কথা শোনার অপেক্ষায় সে। তাকে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করাল না তুয়া। বলল, “প্রথমবার বাবা আর ভাইয়া ছাড়া কোনো পুরুষের সঙ্গে এতক্ষণ সময় কাটালাম। অথচ একবারও মনে হলো না আপনি আমার অল্প পরিচিত। আজ সারাদিন চমৎকার কিছু মুহূর্ত...
আরো পড়ুন
“সার্জন সাহেব!”
অদ্ভুত মায়াবী সুরের সম্বোধনে প্রত্যয় ঘাড় ঘুরিয়ে পাশে তাকাল। নিরুত্তর হয়ে তুয়ার পরবর্তী কথা শোনার অপেক্ষায় সে। তাকে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করাল না তুয়া। বলল, “প্রথমবার বাবা আর ভাইয়া ছাড়া কোনো পুরুষের সঙ্গে এতক্ষণ সময় কাটালাম। অথচ একবারও মনে হলো না আপনি আমার অল্প পরিচিত। আজ সারাদিন চমৎকার কিছু মুহূর্ত উপহার দেওয়ার বিনিময়ে আমিও আপনাকে কিছু দিতে চাই। বলুন, কী চান?”
“যা চাইব তাই দিবে?”
“চেয়েই দেখুন।”
“সত্যি তো?”
“এই সূর্যকে সাক্ষী রেখে ওয়াদা করলাম, আপনি যা চাইবেন আমি তাইই দেবো।”
তার কথা শুনে প্রত্যয় মুচকি হাসল। মন কেমন করা সেই মুচকি হাসিটা। তাকে হাসতে দেখে তুয়ার বুকের ভেতর নানান রঙের প্রজাপতি ডানা ঝাপটাতে লাগল। মনে বাজল প্রথম প্রণয়ের সুর। এবং মস্তিষ্ক জানান দিলো সর্বনাশের ডঙ্কা।
কম দেখান