বাংলা উপন্যাস-এর ইতিহাসে রক্তের অক্ষর সৃজনশীলতার নতুন দিগন্তকে উন্মোচিত করেছিল এই কারণে যে, পতিতালয়ের অন্ধকারাচ্ছন্ন ও পাশবিক হিংস্রতার দ্বিধাদীর্ণ এক ধূসর জীবনের অনুপুক্ষ বর্ণনা এর আগে সম্ভবত কোনো উপন্যাসে-ই উঠে আসেনি।
এ উপন্যাসে পতিতাবৃত্তির সাথে লেখক যুক্ত করেছেন বাংলাদেশের সমাজ রাজনৈতিক বাস্তবতা ও মুক্তিযুদ্ধের পটভ‚মিকায় নির্মাণ করেছেন এর অন্তঃশায়ী অসাড়তার দিকটিই।...
আরো পড়ুন
বাংলা উপন্যাস-এর ইতিহাসে রক্তের অক্ষর সৃজনশীলতার নতুন দিগন্তকে উন্মোচিত করেছিল এই কারণে যে, পতিতালয়ের অন্ধকারাচ্ছন্ন ও পাশবিক হিংস্রতার দ্বিধাদীর্ণ এক ধূসর জীবনের অনুপুক্ষ বর্ণনা এর আগে সম্ভবত কোনো উপন্যাসে-ই উঠে আসেনি।
এ উপন্যাসে পতিতাবৃত্তির সাথে লেখক যুক্ত করেছেন বাংলাদেশের সমাজ রাজনৈতিক বাস্তবতা ও মুক্তিযুদ্ধের পটভ‚মিকায় নির্মাণ করেছেন এর অন্তঃশায়ী অসাড়তার দিকটিই। প্রতিটি চরিত্রই স্বতন্ত্র; লেখকের বিশ্লেষণাত্মক কলমের সূচিমুখটি মানবিক, নান্দনিক ও বহুস্তরান্বিত।
একটি পতিতালয়কে কেন্দ্র করে এই নিবিড় বীক্ষণ, বিকার ও নৈরাজ্যের শল্যচিকিৎসকসুলভ ব্যবচ্ছেদ, বয়ানে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার চলন, চলচ্চিত্রের মতো কোলাজধর্মী আখ্যান সবকিছু মিলিয়ে রক্তের অক্ষর হয়ে উঠল পতিতাবৃত্তির গভীরে অনুপ্রবেশকারী এক স্বতন্ত্র জীবন দর্শনের সংকেত।
কম দেখান