হাজার বছর আগে পৃথিবীটা কেমন ছিল? পঞ্চাশ হাজার বছর আগে। এক লক্ষ বছর আগে। অনেক কিছুই আমরা অনুমান করতে পারি। কিন্তু আমাদের চোখের সামনে প্রাগৈতিহাসিক দৃশ্যপটগুলো তুলে ধরতে পারে গুহাচিত্র। হাজার বছর আগেকার, লাখো বছর আগেকার কোনো বৃষ্টিভেজা বিকেলে একজন অর্ধনগ্ন মানুষ নিমগ্নচিত্তে এঁকে গেছেন এসব চিত্র। পশু, পাখি, মানুষ,...
আরো পড়ুন
হাজার বছর আগে পৃথিবীটা কেমন ছিল? পঞ্চাশ হাজার বছর আগে। এক লক্ষ বছর আগে। অনেক কিছুই আমরা অনুমান করতে পারি। কিন্তু আমাদের চোখের সামনে প্রাগৈতিহাসিক দৃশ্যপটগুলো তুলে ধরতে পারে গুহাচিত্র। হাজার বছর আগেকার, লাখো বছর আগেকার কোনো বৃষ্টিভেজা বিকেলে একজন অর্ধনগ্ন মানুষ নিমগ্নচিত্তে এঁকে গেছেন এসব চিত্র। পশু, পাখি, মানুষ, হাতিয়ার, খাদ্য- কত কী-ই না চোখের সামনে ভেসে ওঠে গুহাচিত্রের সামনে দাঁড়ালে। বিশ্বের বিভিন্ন এলাকার গুহাচিত্রগুলোর সন্ধান করেই মাহফুজুর রহমান থেমে যাননি; কেমন করে এসব গুহাচিত্রের সামনে গিয়ে দাঁড়ানো যায়, নিজের চোখে হাজার হাজার বছর আগের প্রতিভাবান মানুষগুলোর চিত্রকর্মগুলো দেখা যায়, তাও বর্ণনা করেছেন এই বইয়ে। এ যেন ভ্রমণপিপাসুদের জন্য হৃদয়কাড়া এক মনমাতানো হাতছানি। হাজার বছর আগে পৃথিবীটা কেমন ছিল? পঞ্চাশ হাজার বছর আগে। এক লক্ষ বছর আগে। অনেক কিছুই আমরা অনুমান করতে পারি। কিন্তু আমাদের চোখের সামনে প্রাগৈতিহাসিক দৃশ্যপটগুলো তুলে ধরতে পারে গুহাচিত্র। হাজার বছর আগেকার, লাখো বছর আগেকার কোনো বৃষ্টিভেজা বিকেলে একজন অর্ধনগ্ন মানুষ নিমগ্নচিত্তে এঁকে গেছেন এসব চিত্র। পশু, পাখি, মানুষ, হাতিয়ার, খাদ্য- কত কী-ই না চোখের সামনে ভেসে ওঠে গুহাচিত্রের সামনে দাঁড়ালে। বিশ্বের বিভিন্ন এলাকার গুহাচিত্রগুলোর সন্ধান করেই মাহফুজুর রহমান থেমে যাননি; কেমন করে এসব গুহাচিত্রের সামনে গিয়ে দাঁড়ানো যায়, নিজের চোখে হাজার হাজার বছর আগের প্রতিভাবান মানুষগুলোর চিত্রকর্মগুলো দেখা যায়, তাও বর্ণনা করেছেন এই বইয়ে। এ যেন ভ্রমণপিপাসুদের জন্য হৃদয়কাড়া এক মনমাতানো হাতছানি।
কম দেখান