গায়ের উপর মৃদু স্পর্শ। বাহুর উপর, বাহু থেকে গলায়, তারপর কোমরের দিকটায়। জানি গো জানি- তোমার হাতের আঙুল। চঞ্চল আঙুলগুলো ঘুরে বেড়াচ্ছে।
সরীসৃপের মতো। ঘুমের মধ্যে আশালতার মুখে হাসি খেলে যায়। সর্বাঙ্গ শিরশির করে। ঝিমিয়ে আসে আরও যেন চেতনা। হাত একটা বাড়িয়ে দেয় পুরুষের দিকে। কাছে টেনে আনে। একেবারে কাছে। হবে...
আরো পড়ুন
গায়ের উপর মৃদু স্পর্শ। বাহুর উপর, বাহু থেকে গলায়, তারপর কোমরের দিকটায়। জানি গো জানি- তোমার হাতের আঙুল। চঞ্চল আঙুলগুলো ঘুরে বেড়াচ্ছে।
সরীসৃপের মতো। ঘুমের মধ্যে আশালতার মুখে হাসি খেলে যায়। সর্বাঙ্গ শিরশির করে। ঝিমিয়ে আসে আরও যেন চেতনা। হাত একটা বাড়িয়ে দেয় পুরুষের দিকে। কাছে টেনে আনে। একেবারে কাছে। হবে এই রকম, সাহেব তা জানে। ঠিক ঠিক মিলে যাচ্ছে। নাম হলো গণেশ, সাহেব-সাহেব করে সকলে। আরও পরে অঞ্চলময় এই নাম ছড়িয়ে গিয়েছিল, সকলের আতঙ্ক- সাহেব চোর।
হাতের বেষ্টনে আশালতা কঠিন করে বেঁধেছে। যুবতি মেয়ের দেহের মধ্যে নিঃসাড় হয়ে আছে সাহেব। মেয়েমানুষের কোমল অঙ্গের উষ্ণ স্পর্শ নয়- কাঠ একটুকরো। অথবা খুব বেশি তো তুলোর পাশবালিশ একটা। এ-ও নিয়ম। নিঃসাড় হয়ে খানিক পড়ে থেকে ভাব বুঝে নেবে। তারপরে কাজ।
কম দেখান