পল্লবীর সাতানব্বই নম্বর রোডের চারশ তিন নম্বর প্লটে যে ছয়তলা বিল্ডিংটা আছে, তার পাঁচতলার বাম দিকের ফ্ল্যাটে একটা খুন হবে-ঠিক সাড়ে তিন ঘণ্টা পর!
ডিটেকটিভ ফাইভের মেইলটা খুলেই চমকে উঠল তৌশি। মেইলটা কখন পাঠানো হয়েছে সেটা দেখে নিল সে দ্রুত। এক ঘণ্টা পঞ্চাশ মিনিট আগে। একটা হিসেব করে ফেলল সে আরো...
আরো পড়ুন
পল্লবীর সাতানব্বই নম্বর রোডের চারশ তিন নম্বর প্লটে যে ছয়তলা বিল্ডিংটা আছে, তার পাঁচতলার বাম দিকের ফ্ল্যাটে একটা খুন হবে-ঠিক সাড়ে তিন ঘণ্টা পর!
ডিটেকটিভ ফাইভের মেইলটা খুলেই চমকে উঠল তৌশি। মেইলটা কখন পাঠানো হয়েছে সেটা দেখে নিল সে দ্রুত। এক ঘণ্টা পঞ্চাশ মিনিট আগে। একটা হিসেব করে ফেলল সে আরো দ্রুত-খুন হওয়ার আর এক ঘণ্টা চল্লিশ মিনিট বাকি।
কপাল কুঁচকে ফেলল তৌশি।
মেইলটা আবার পড়তে শুরু করল সে। আরো তিন মিনিট চলে গেল এতে। বাকি মেইলগুলো না পড়ে দ্রুত কম্পিউটারটা বন্ধ করে ফোন করল ডিটেকটিভ ফাইভের অন্য চার সদস্যকে-রাফিন, অর্চি, সাবাব আর জুহামকে।
এই খুনটা ঠেকাতে গিয়েই তারা পড়ে গেল বিপদে।
তারপর মহাবিপদে!
কম দেখান