শিশুদের মানসজগৎ আনন্দের সরোবর। প্রতিমুহূর্তে সেই জগতে সৌন্দর্যের পাপড়ি মেলে ফোটে কল্পনার মানসপদ্ম। আর তাই, আনন্দের ভেতর দিয়েই তাদেরকে জীবন ও জগৎ চেনানো উচিত। এক্ষেত্রে কবিতা একটি চমৎকার মাধ্যম। স্কুলের বাংলা বইতে শৈশবে আমরা পড়েছি অসাধারণ সব কবিতা। প্রতিটা কবিতার সাথে থাকতো চোখ জোড়ানো অলঙ্করণ। সেসব কবিতা পড়ে আর ছবি...
আরো পড়ুন
শিশুদের মানসজগৎ আনন্দের সরোবর। প্রতিমুহূর্তে সেই জগতে সৌন্দর্যের পাপড়ি মেলে ফোটে কল্পনার মানসপদ্ম। আর তাই, আনন্দের ভেতর দিয়েই তাদেরকে জীবন ও জগৎ চেনানো উচিত। এক্ষেত্রে কবিতা একটি চমৎকার মাধ্যম। স্কুলের বাংলা বইতে শৈশবে আমরা পড়েছি অসাধারণ সব কবিতা। প্রতিটা কবিতার সাথে থাকতো চোখ জোড়ানো অলঙ্করণ। সেসব কবিতা পড়ে আর ছবি দেখে আমাদের কল্পনার পাখি আনন্দে ডানা ঝাপটাতো। আমাদের সন্তানদের সেই রকম স্বপ্ন-কল্পনার আনন্দ নেই। আজকে প্রতিটা শিশুর হাতে স্মার্টফোন। নিজের ভেতর স্বপ্ন-কল্পনার আনন্দপুরী তারা তৈরি করতে পারছে না। তাদের মানসজগৎ হয়ে উঠেছে যান্ত্রিক। প্রত্যেকের ভেতর অস্থিরতা। তাদের হৃদয়-গহনে লুকিয়ে থাকা স্বপ্ন-কল্পনাকে রাঙিয়ে দিতেই অতীতের স্কুলপাঠ্য কবিতার এই সঙ্কলন। প্রতিটা কবিতার সাথে রয়েছে পাঠ্যবইয়ের সেই অলঙ্করণ। রয়েছে কবিতার শব্দার্থ। সহজ ও মিষ্টি ভাষায় লেখা হয়েছে কবিতার পাঠ-পরিচয়। কবিতা পড়ে খুদে পাঠক কী শিখলো, তা যাচাই করতে রয়েছে পাঠ-পরীক্ষা। শৈশবেই যদি আমাদের সন্তানদের ভেতর সুস্থ রুচি ও নৈতিকতার ভিত্তি তৈরি করে দেয়া যায়, তাহলে তাদের জীবন হয়ে উঠবে নৈতিকতার মহত্ত্বে দীপ্তিমান। তবেই তৈরি হবে আগামীর সুখি ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।
কম দেখান