বাঁচার জন্য খেতে হবে সেটাই স্বাভাবিক। যে কোনো খাবার গ্রহণের সময় খাবারের রূপ-গন্ধ-রস আমাদেরকে আকর্ষণ করে, দেয় বাড়তি স্বাদ। স্বাদ আস্বাদন করতে গিয়ে অনেক সময়ই আমরা ভুলে যাই পরিমিতিবোধ। এভাবেই বিশেষ কিছু খাবার হয়ে ওঠে প্রিয় খাবার। বিশেষ কিছু খাবারের প্রতি বাড়তি আকর্ষণ মানেই বাড়তি খাবার...
আরো পড়ুন
বাঁচার জন্য খেতে হবে সেটাই স্বাভাবিক। যে কোনো খাবার গ্রহণের সময় খাবারের রূপ-গন্ধ-রস আমাদেরকে আকর্ষণ করে, দেয় বাড়তি স্বাদ। স্বাদ আস্বাদন করতে গিয়ে অনেক সময়ই আমরা ভুলে যাই পরিমিতিবোধ। এভাবেই বিশেষ কিছু খাবার হয়ে ওঠে প্রিয় খাবার। বিশেষ কিছু খাবারের প্রতি বাড়তি আকর্ষণ মানেই বাড়তি খাবার গ্রহণ। ফলশ্রুতি যা হবার তাই হয়, ঝুঁকির মধ্যে পতিত হয় আমাদের দেহঘড়ি। কিন্তু ঝুঁকির কথা ভেবেও অকারণ বাড়তি প্রিয় খাবার গ্রহণ থেমে থাকে না। এভাবেই একসময় বিষয়টা এমন হয়ে দাঁড়ায় যেন, খাওয়ার জন্যই বুঝি এই বেঁচে থাকা। কিন্তু আসলে কী বিষয়টি তাই হওয়া উচিত? নিশ্চয়ই না। মানুষ খাওয়ার জন্য বাঁচে না, বাঁচার জন্যই খায়। আর সুস্থভাবে বাঁচার জন্য খেতে হবে জেনেশুনে। প্রিয় খাবারটি হতে হবে সার্বিক বিচারে স্বাস্থ্যকর। আর যদি খাওয়ার জন্যই হয় এই বেঁচে থাকা, তাহলে পরিণামে একসময় অস্বাস্থ্যকর প্রিয় খাবারই বয়ে আনবে অপ্রিয় খবর, দেহঘড়িতে হবে ছন্দপতন।
কম দেখান