ঢাকা, রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ বিএ সম্মান ক্লাসের পাঠ্যসূচির আলোকে ‘ইতিহাসচর্চার প্রবেশপথ’ গ্রন্থটি রচিত হয়েছে। বিষয় বিন্যাসের সুবিধার্থে বইটিকে মোট দশ অধ্যায়ে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম অধ্যায়ে ইতিহাসের সংজ্ঞা সংক্রান্ত জটিলতা এবং সমাধান, ইতিহাসের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ, ইতিহাসের বিষয়বস্তু, ইতিহাস লেখার পদ্ধতি, ইতিহাস পাঠের মূল্য বা উপযোগিতা নিয়ে...
আরো পড়ুন
ঢাকা, রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ বিএ সম্মান ক্লাসের পাঠ্যসূচির আলোকে ‘ইতিহাসচর্চার প্রবেশপথ’ গ্রন্থটি রচিত হয়েছে। বিষয় বিন্যাসের সুবিধার্থে বইটিকে মোট দশ অধ্যায়ে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম অধ্যায়ে ইতিহাসের সংজ্ঞা সংক্রান্ত জটিলতা এবং সমাধান, ইতিহাসের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ, ইতিহাসের বিষয়বস্তু, ইতিহাস লেখার পদ্ধতি, ইতিহাস পাঠের মূল্য বা উপযোগিতা নিয়ে আলোচনা আছে; দ্বিতীয় অধ্যায়ে ইতিহাস ও কালবিভাজন এবং কালক্রম (Chronology) আলোচনায় স্থান পায়; তৃতীয় অধ্যায়ের বিষয়বস্তু হলো ইতিহাসের বিভিন্ন শাখা ও ইতিহাসের গুরুত্ব; চতুর্থ অধ্যায়ে ইতিহাসের প্রকৃতি (Nature of History) বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়; পঞ্চম অধ্যায়ে ইতিহাসের সাথে অন্যান্য সমাজবিজ্ঞানের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়; ষষ্ঠ অধ্যায়ে ক. ইতিহাস লিখন পদ্ধতি (Historical Method) ও খ. ইতিহাসের কার্যকারণ (Causation in History) নিয়ে বিশ্লেষণ চলে; সপ্তম অধ্যায়ে আলোচনায় আসে ঐতিহাসিক ও ইতিহাসের তথ্য; অষ্টম অধ্যায়ের বিষয়বস্তু হলো ইতিহাসতত্ত্বের ধারণা; নবম অধ্যায়ে আলোচনায় আসে ইতিহাস-দর্শন (Philosophy of History); দশম অধ্যায়ে আধুনিক-উত্তর ইতিহাসতত্ত্বের পর্যালোচনা করা হয়েছে।
কম দেখান