বৃষ্টিতে ভেসে গেছে সব। রাস্তায় জলের ধারার স্রোত। লোকজন চলাচল করছে না। লাইটপোস্টের বাতি নিভে আছে। অথচ দশ মিনিট আগেও এখানে বৃষ্টির নামগন্ধ ছিল না। শুকনো খটখট করছিল চারদিক। ফয়জুরের অবাক লাগে ভাবতে, বৃষ্টি এসেছে ঝুপঝুপ করে তাতেই কেন ভৌতিক লাগছে চারদিক। এখন হাঁটতে যেন গা ছমছম করে।
ফয়জুরের দাদার...
আরো পড়ুন
বৃষ্টিতে ভেসে গেছে সব। রাস্তায় জলের ধারার স্রোত। লোকজন চলাচল করছে না। লাইটপোস্টের বাতি নিভে আছে। অথচ দশ মিনিট আগেও এখানে বৃষ্টির নামগন্ধ ছিল না। শুকনো খটখট করছিল চারদিক। ফয়জুরের অবাক লাগে ভাবতে, বৃষ্টি এসেছে ঝুপঝুপ করে তাতেই কেন ভৌতিক লাগছে চারদিক। এখন হাঁটতে যেন গা ছমছম করে।
ফয়জুরের দাদার বাড়ি ময়মনসিংহের এই বিশেষ পরিচিত অঞ্চলে। গ্রামের নাম কুতুবপুর। সবাই 'মৌলবিবাড়ি' নামেই চেনে। এ বাড়ির নিয়মকানুন অন্যসব বাড়ির থেকে আলাদা, শুধু তাই নয়, ভীষণ রকমের আলাদা। এই বাড়ির মেয়েদের কেউ কোনোদিন দেখেনি। তাদের গলার স্বর অবধি শোনেনি। এই বাড়িতে গান বাজনা নিষিদ্ধ। ভেতরবাড়িতে বড়ো বড়ো পর্দা। এই বাড়ির পুরুষরাও মেয়েদের সঙ্গে দূরত্ব মেনে চলে। ভাবের আদান-প্রদান হয় ইশারায় কিংবা হাততালিতে। যেমন পর্দার এপার থেকে একবার হাততালি বাজল। অর্থাৎ কেউ পানি চান।
কম দেখান