প্রিয়তমা,
তুমি যখন রাতে ঘুমানোর আগে আল্লাহর কাছে দুআ করো, আমি চাই—তুমি আমার নাম নিও। তুমি বলো, “হে আল্লাহ! আমার স্বামীর হিদায়াতের ওপর অটল রাখো, তাকে রিজিক দাও হালালভাবে, তাকে ক্ষমা করো, তার হৃৎপিণ্ড নরম করে দাও, এবং জান্নাতে আমাকে তার সাথী বানাও।”
এই কথা আমি বলি প্রতিদিনই তোমার জন্য। এই পারস্পরিক...
আরো পড়ুন
প্রিয়তমা,
তুমি যখন রাতে ঘুমানোর আগে আল্লাহর কাছে দুআ করো, আমি চাই—তুমি আমার নাম নিও। তুমি বলো, “হে আল্লাহ! আমার স্বামীর হিদায়াতের ওপর অটল রাখো, তাকে রিজিক দাও হালালভাবে, তাকে ক্ষমা করো, তার হৃৎপিণ্ড নরম করে দাও, এবং জান্নাতে আমাকে তার সাথী বানাও।”
এই কথা আমি বলি প্রতিদিনই তোমার জন্য। এই পারস্পরিক দুআ—এই ভালোবাসা—এই তো চিরস্থায়ী সম্পর্কের আসল অর্থ।
আমাদের ঘর যেন নূরের ঘর হয় চলো, আমরা ঠিক করি—আমাদের ঘরে নিয়ম করে কুরআনের তিলাওয়াত হবে, পুরুষরা যাতে তাদের একটু সময় সৎ বন্ধুদের সাথে দ্বীনি আলোচনায় করে, সন্তানদের সাথে নবীদের কাহিনি শুনে, তাদের হৃদয়ে জান্নাত ও রাসূল ﷺ–এর ভালোবাসা পৌঁছে দেবে।
রাতে তুমি আমার জন্য জান্নাত কামনা করো, আর আল্লাহর দরবারে বলো:
﴿اللَّهُمَّ أَلِّفْ بَيْنَ قُلُوبِنَا، وَأَصْلِحْ ذَاتَ بَيْنِنَا، وَاجْعَلْنَا مِنَ الْمُتَحَابِّينَ فِيكَ﴾
“হে আল্লাহ! আমাদের হৃদয়গুলোকে এক করে দাও, আমাদের সম্পর্ক ভালো করে দাও এবং আমাদের তোমার জন্য ভালোবাসা প্রদর্শনকারীদের অন্তর্ভুক্ত করো।”
কম দেখান