সময়টা একুশশো সালের গোঁড়ার দিক। রন এবং হায়া খান ভর্তি হল আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলোজি-এমআইটিতে। সেখানে জন নামে এক ছেলের সাথে তাদের পরিচয় হলো। তার সাথে আছে মিস স্পেস নামের এক মেয়ে। জন বখে যাওয়া ছেলে। প্রথম প্রথম কিছু অঘটন হলেও, পরে তারা বন্ধু হয়ে গেল। রনের সাথে আরও...
আরো পড়ুন
সময়টা একুশশো সালের গোঁড়ার দিক। রন এবং হায়া খান ভর্তি হল আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলোজি-এমআইটিতে। সেখানে জন নামে এক ছেলের সাথে তাদের পরিচয় হলো। তার সাথে আছে মিস স্পেস নামের এক মেয়ে। জন বখে যাওয়া ছেলে। প্রথম প্রথম কিছু অঘটন হলেও, পরে তারা বন্ধু হয়ে গেল। রনের সাথে আরও পরিচয় হলো জাপানি ছেলে আসাহারা মুরাকামি এবং তার বান্ধবী হানা কিজুকির।
জন সাহসী ছেলে। সে বুঝতে পারল, রনের মধ্যে বিশেষ বিশেষ কিছু ক্ষমতা রয়েছে। কোনো বিশেষ মানুষের মস্তিষ্কের নিউরনের সিগন্যালগুলো সে আগেভাগে পড়তে পারে। সারা পৃথিবীজুড়ে যে কলোনিগুলো গড়ে উঠেছে, ঘটনাটা হয়তো তাদের বেলায়ও সত্যি।
জন এবং বন্ধুরা উচ্ছ্বসিত। সবার পড়াশোনা আর হলো না। তারা একটা স্টার্টআপ কোম্পানি খুলল। এক্স কর্পোরেশন। সেখানে তারা গবেষণা করবে 'হিউম্যান স্ট্রেন্দেনিং প্রসেস'-এর উপর। রন সুন্দরগড়ে, জন নিউইয়র্কে। রনের সাথে হায়া খান আর মুরাকামিও গেল।
তাদের রিসার্চ যখন প্রায় শেষ, তখন আরোরা নামের এক মেয়ে রনের ঘাড়ে চেপে বসল। কিন্তু কে এই আরোরা, যে রনের ঘাড়ে চেপে রইল? তার উদ্দেশ্যই বা কি? এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে বইটি সম্পূর্ণরুপে পড়তে হবে। আসুন, বইটি পড়ে দেখি.....
কম দেখান