বাংলা ভাষায় ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্টবিষয়ক বই মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি। সে কারণেই হয়তো বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্যগুলো দেশে কিংবা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ব্র্যান্ড হয়ে উঠতে পারেনি। বাংলাদেশে ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শিল্প-উদ্যোক্তারা এখনও বেচাকেনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছেন। অর্থ্যাৎ যেনতেনভাবে বিক্রিকে প্রাধান্য দিয়ে বাংলাদেশে মার্কেটিং, সেলস ইত্যাদি চলছে। বাংলাদেশে খুব কম কোম্পানি রয়েছে যারা ব্র্যান্ডিং...
আরো পড়ুন
বাংলা ভাষায় ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্টবিষয়ক বই মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি। সে কারণেই হয়তো বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্যগুলো দেশে কিংবা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ব্র্যান্ড হয়ে উঠতে পারেনি। বাংলাদেশে ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শিল্প-উদ্যোক্তারা এখনও বেচাকেনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছেন। অর্থ্যাৎ যেনতেনভাবে বিক্রিকে প্রাধান্য দিয়ে বাংলাদেশে মার্কেটিং, সেলস ইত্যাদি চলছে। বাংলাদেশে খুব কম কোম্পানি রয়েছে যারা ব্র্যান্ডিং করার জন্য প্রফেশনালি চেষ্টা করেন। বেশিরভাগ কোম্পানি এখনও ব্র্যান্ডিংকে পাত্তা না দিয়ে বিক্রিকে প্রাধান্য দিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছেন। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য ব্র্যান্ড হিসেবে দেশে কিংবা বিদেশে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছে না। যাই হোক একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত পণ্যের কিংবা সার্ভিসের দীর্ঘমেয়াদী গ্রোথ এবং প্রফিট পেতে হলে ব্র্যান্ডিং ছাড়া বিকল্প কিছুই নেই। ব্র্যান্ডিং ছাড়া মার্কেটিং এবং সেলস গুরুত্বহীন। ব্র্যান্ডিং করতে হলে ইমোশনাল ব্র্যান্ডিং-এর গুরুত্ব বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। অর্থ্যাৎ ইমোশনাল ব্র্যান্ডিং ছাড়া ব্র্যান্ডিং করাটা অনেকটা গুরুত্বহীন। পৃথিবীর সকল সেরা ব্র্যান্ড এবং সেরা সার্ভিস ব্র্যান্ডের কৌশল বিশ্লেষণ করে আমরা দেখেছি সর্বত্রই ইমোশনাল ব্র্যান্ডিংকে প্রাধান্য দিয়ে ব্র্যান্ডকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। ইমোশনাল ব্র্যান্ডিং বইটি বাংলাদেশে ব্র্যান্ড প্রাকটিশনারসদের জন্য একটি রেফারেন্স বই হিসেবে কাজে লাগবে। বইটি বাংলা ভাষায় লেখা ইমোশনাল ব্র্যান্ডিং বিষয়ক প্রথম বই। এই বইতে পাঠক পাবেন কীভাবে একটি সফল ব্র্যান্ড ডেভেলপমেন্টের জন্য ইমোশনের ব্যবহার করতে হয়।
কম দেখান