কবি দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন সময় ভ্রমণকালে অনুভব করেন, দুঃখ একটি চিরন্তন বিষয়। সৃষ্টির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বিষয়টির অস্তিত্ব রয়ে গেছে। সভ্যতার শিখরে পৌঁছে গিয়েও মানুষ এ থেকে মুক্তি পায়নি। কবির মনের দুঃখ যেন প্রকৃতির মাঝেই থেকে থেকে ফুটে ওঠে। হিমপ্রবাহ বা আর্দ্রতা কবিকে কাবু করে দেয়। হোয়াংহো নদীর...
আরো পড়ুন
কবি দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন সময় ভ্রমণকালে অনুভব করেন, দুঃখ একটি চিরন্তন বিষয়। সৃষ্টির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বিষয়টির অস্তিত্ব রয়ে গেছে। সভ্যতার শিখরে পৌঁছে গিয়েও মানুষ এ থেকে মুক্তি পায়নি। কবির মনের দুঃখ যেন প্রকৃতির মাঝেই থেকে থেকে ফুটে ওঠে। হিমপ্রবাহ বা আর্দ্রতা কবিকে কাবু করে দেয়। হোয়াংহো নদীর তীরে বসে কবি অনেক বেশি ব্যথিত হন। হোয়াংহো বারবার জনজীবনে দুঃখ বয়ে আনত। সম্মুখে চলার পথে মাঝে মাঝে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় ব্যক্তিজীবনের দুঃখবোধ। এই অনুভূতি ও বোধেরই শিল্পিত বাণীরূপ দুঃখনদীর কূলে বইটি।
কম দেখান