বর্তমানে ধাঁধার প্রচলন কম অথবা থাকলেও তা সম্পূর্ণ ইন্টারনেট নির্ভর। সেখানেও প্রখর বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা রয়েছে কিন্তু তা বুদ্ধিকে শাণিত করার পরিবর্তে করছে নষ্ট, চোখের ক্ষতিসহ দীর্ঘমেয়াদী নানারকম রোগ ও এনজাইটি তৈরি করছে। মানসিক স্বাস্থের সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে।
নানা ধরনের বই শিশুকে যেমন ইন্টানেট আসক্তি থেকে দূরে রাখে তেমন...
আরো পড়ুন
বর্তমানে ধাঁধার প্রচলন কম অথবা থাকলেও তা সম্পূর্ণ ইন্টারনেট নির্ভর। সেখানেও প্রখর বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা রয়েছে কিন্তু তা বুদ্ধিকে শাণিত করার পরিবর্তে করছে নষ্ট, চোখের ক্ষতিসহ দীর্ঘমেয়াদী নানারকম রোগ ও এনজাইটি তৈরি করছে। মানসিক স্বাস্থের সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে।
নানা ধরনের বই শিশুকে যেমন ইন্টানেট আসক্তি থেকে দূরে রাখে তেমন তার কল্পনার জগতকে করে প্রসারিত। ধাঁধা, বিভিন্ন ধরনের পাজল বই, গণিতের ধাঁধা ইত্যাদি বই যেমন শিশুসহ সব বয়সের মানুষের মনকে উদ্দীপ্ত করে। এসব বইয়ের সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হলে সে তার কাছের মানুষের কাছে যায়। সেও দেখতে চায়, তার সামনের জন এমন জট, ধাঁধা বা গণিত সমস্যার সমাধান করতে পারে কিনা অথবা শুধুই সাহায্যের জন্য যায়। এর ফলে শিশু বা পরিবারের যেকোনো সদস্য যেমন বই থেকে আনন্দ উপভোগ করে তেমনি বিভিন্ন প্রশ্ন ও সমাধানের খেলার ছলে পারিবারিক বন্ধন দৃঢ় হয়। যা স্বাভাবিক জীবন ধারাকে গতিশীল করে এবং সর্বক্ষণ ইন্টারনেট আসক্তি থেকে সরিয়ে আনতে সক্ষম ভূমিকা পালন করে।
কম দেখান