যোবায়েদ আহসান জন্ম: ১৯৭৬ সালের ১৪ ফেব্রয়ারি। জন্মস্থান: জামালপুর। আদি নিবাস: বগুড়া। পড়াশোনা: মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ- উচ্চ মাধ্যমিক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়- বায়োকেমিস্ট্রি এবং পপুলেশন সায়েন্স ইস্ট-ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি- এমবিএ। লেখালেখির শুরু ঢাকার ট্রাফিক জ্যামে বসে থেকে ফেসবুকের জন্য ছোট ছোট স্ট্যাটাস দিয়ে। পরবর্তীতে ঢাকার জ্যাম যত বেড়েছে, লেখার দৈর্ঘ্যও তত বড় হয়েছে। বড় হতে হতে একদিন দেখা গেলো লেখাগুলো উপন্যাস হয়ে যাচ্ছে। এ পর্যন্ত বের হওয়া তাঁর চারটি উপন্যাস ওসি-হতনামা, হাকুল্লা, একজন ক্যাকাসু এবং গজদন্তিনী উপন্যাসগুলোর বেশিরভাগ অংশই জ্যামে বসে লেখা। ‘মায়াবন...
আরো পড়ুন
যোবায়েদ আহসান জন্ম: ১৯৭৬ সালের ১৪ ফেব্রয়ারি। জন্মস্থান: জামালপুর। আদি নিবাস: বগুড়া। পড়াশোনা: মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ- উচ্চ মাধ্যমিক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়- বায়োকেমিস্ট্রি এবং পপুলেশন সায়েন্স ইস্ট-ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি- এমবিএ। লেখালেখির শুরু ঢাকার ট্রাফিক জ্যামে বসে থেকে ফেসবুকের জন্য ছোট ছোট স্ট্যাটাস দিয়ে। পরবর্তীতে ঢাকার জ্যাম যত বেড়েছে, লেখার দৈর্ঘ্যও তত বড় হয়েছে। বড় হতে হতে একদিন দেখা গেলো লেখাগুলো উপন্যাস হয়ে যাচ্ছে। এ পর্যন্ত বের হওয়া তাঁর চারটি উপন্যাস ওসি-হতনামা, হাকুল্লা, একজন ক্যাকাসু এবং গজদন্তিনী উপন্যাসগুলোর বেশিরভাগ অংশই জ্যামে বসে লেখা। ‘মায়াবন বিহারিণী’ তার পঞ্চম উপন্যাস। যোবায়েদ আহসানের লেখার একটাই বৈশিষ্ট্য- সহজ সরল গদ্যে অসাধারণ হিউমার। আমাদের প্রত্যেকের জীবনের ছোটখাটো ঘটনা থেকেও হিউমার বের করে আনার এক অসাধারণ ক্ষমতা এই লেখকের রয়েছে। উপন্যাসের পাশাপাশি তিনি বেশ কিছু দর্শকনন্দিত নাটকও লিখেছেন। সম্প্রতি বহুল সমাদৃত ‘নেটওয়ার্কের বাইরে’ ওয়েব ফিল্মটির স্ক্রিপটির জন্য তিনি ‘চরকি অ্যাওয়ার্ডস- বেস্ট স্টোরি এন্ড স্ক্রিনপ্লে’ অর্জন করেন।
কম দেখান