মুনতাসীর মামুন এখন বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহাসিক, সুপরিচিত লেখক এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক ভাষ্যকার। তাঁর গবেষণার বিষয়, উনিশ শতকের পূর্ববঙ্গের সমাজ সংস্কৃতি, বিশ শতকের বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ ও ঢাকা শহর। এক সময় পরিচিত ছিলেন ছোট গল্পকার হিসেবে। লিখেছেন কিশোরদের জন্য, করেছেন অনুবাদ, বিভিন্ন বিষয়ে প্রবন্ধ লিখেছেন অজস্র। গবেষণা ও সাহিত্যবিষয়ক (সম্পাদনাসহ) তাঁর গ্রন্থের সংখ্যা দুশোরও বেশি। ড. মামুন শুধু সাহিত্য নয়, ছাত্রজীবন থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক আন্দোলনে জড়িত ছিলেন এবং আছেন। মানবতাবিরোধী অপরাধ বিচারে...
আরো পড়ুন
মুনতাসীর মামুন এখন বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহাসিক, সুপরিচিত লেখক এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক ভাষ্যকার। তাঁর গবেষণার বিষয়, উনিশ শতকের পূর্ববঙ্গের সমাজ সংস্কৃতি, বিশ শতকের বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ ও ঢাকা শহর। এক সময় পরিচিত ছিলেন ছোট গল্পকার হিসেবে। লিখেছেন কিশোরদের জন্য, করেছেন অনুবাদ, বিভিন্ন বিষয়ে প্রবন্ধ লিখেছেন অজস্র। গবেষণা ও সাহিত্যবিষয়ক (সম্পাদনাসহ) তাঁর গ্রন্থের সংখ্যা দুশোরও বেশি। ড. মামুন শুধু সাহিত্য নয়, ছাত্রজীবন থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক আন্দোলনে জড়িত ছিলেন এবং আছেন। মানবতাবিরোধী অপরাধ বিচারে তাঁর ভূমিকা অবদিত।
সমসাময়িককালে মুনতাসীর মামুনের মতো পাঠকনন্দিত লেখক কম। গবেষণা ও সাহিত্যকর্মের জন্য তিনি অনেক পুরস্কার পেয়েছেন যার মধ্যে উল্লেখ্য একুশে পুরস্কার (২০১১), বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৯৩) এবং প্রেসিডেন্ট পুরস্কার (১৯৬৩)।
বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ ইতিহাস সম্মিলনী, গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর ট্রাস্ট এবং মুনতাসীর মামুন-ফাতেমা ট্রাস্টের সভাপতি।
কম দেখান