মোশাররফ হোসেন ভূঞা। ১৯৬০ সালে গাজীপুর জেলার বড়দল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতামাতা মরহুম মো. আবদুল মালেক ভূঞা ও মরহুম মোসাম্মৎ রমিজা খাতুন। পড়াশোনা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক গ্রামের স্কুলে। উচ্চ মাধ্যমিক নটর ডেম কলেজে। সমাজবিজ্ঞানে অনার্সসহ মাস্টার্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। কর্মজীবন শুরু সপ্তম বিসিএস ব্যাচের সদস্য হিসেবে। বর্তমানে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত। হাজার ব্যস্ততার মাঝেও তিনি সাহিত্যচর্চা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার পরিবারের সকলেই লেখক। কবিতায় বিশেষ অবদানের জন্য তিনি পেয়েছেন নজরুল সাহিত্য...
আরো পড়ুন
মোশাররফ হোসেন ভূঞা। ১৯৬০ সালে গাজীপুর জেলার বড়দল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতামাতা মরহুম মো. আবদুল মালেক ভূঞা ও মরহুম মোসাম্মৎ রমিজা খাতুন। পড়াশোনা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক গ্রামের স্কুলে। উচ্চ মাধ্যমিক নটর ডেম কলেজে। সমাজবিজ্ঞানে অনার্সসহ মাস্টার্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। কর্মজীবন শুরু সপ্তম বিসিএস ব্যাচের সদস্য হিসেবে। বর্তমানে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত। হাজার ব্যস্ততার মাঝেও তিনি সাহিত্যচর্চা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার পরিবারের সকলেই লেখক। কবিতায় বিশেষ অবদানের জন্য তিনি পেয়েছেন নজরুল সাহিত্য পুরস্কার, কবিতালাপ সাহিত্য পুরস্কার, চে গুয়েভারা সাহিত্য পুরস্কার, ভাসানী সাহিত্য পুরস্কার, মাদার তেরেসা সাহিত্য পুরস্কার, শামসুল হক সাহিত্য পুরস্কার, জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার, শাহরিয়ার হাসান সাহিত্য পুরস্কার, শিশুকবি রকি সাহিত্য পুরস্কার, জীবনানন্দ সাহিত্য পুরস্কার, কৃষ্ণকলি সাহিত্য পুরস্কার ও কবি আবদুল হাই মাশরেকী সাহিত্য পুরস্কার।
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ-
কবিতা : উর্বশীর খোলা চিঠি, শান্তি ও সরস্বতীর দেশ, নারী কণিকা, ভালোবাসার পদাবলী, পুষ্টিধন্য সন্তানের জননী, ধুয়ে যায় কামরাঙা ফুল, মেঘ ছুঁয়েছে মেঘের শরীর, জনক আমার বঙ্গবন্ধু, এই সময়ের পদ্য, নক্ষত্র গলে যায় আমার চুম্বনে, প্রেমের কবিতা, নারী ও প্রকৃতির কবিতা, নির্বাচিত কবিতা, কবিতা সমগ্র।
উপন্যাস : কোনো এক গাঁয়ের কথা, অমৃতের সন্তান, কনস্টেবলের ডায়েরি (প্রকাশিতব্য)
শিশুতোষ : কাঁকড়া নাচে তাধিন তা, রাতকানা ভূত, হুলো বেড়ালের সিনেমা দেখা, পুঁটি মাছের মোছ, ভূতের নাতি ও লাল পরী, কটকী ভূতের পেত্নী বউ, এই ছড়াটা তোমার এই ছড়াটা আমার, পরী কাটে ভূতের নাক।
কম দেখান