তারপর মুম রহমানের মনে হলো, কী করছি এ সব। মাস শেষে কিছু টাকা আয়, তারজন্য সারা মাস ঘড়ি তাকে ঘাড় ধরিয়ে ছোটায়। তারপর মুম রহমান ঘড়ি খুলে ফেলে। চাকরি ছেড়ে দেয়। গাড়ি বিক্রি করে দেয়। মাথা গোজার একটা ঠাঁই আছে। আর দুটো খাওয়া-পরা সে না হয় কোনোভাবে চলেই যাবে। কিন্তু এইভাবে দিন আনি দিন খাইয়ের চক্করে একটা জীবন বাকীতে বিক্রি করা পোষাবে না। তারও আগে মুম রহমানের মনে হয়, সে লেখকই হবে। তারপর মুম রহমান অনুভব করে, লেখালেখি খেলা খেলতে...
আরো পড়ুন
তারপর মুম রহমানের মনে হলো, কী করছি এ সব। মাস শেষে কিছু টাকা আয়, তারজন্য সারা মাস ঘড়ি তাকে ঘাড় ধরিয়ে ছোটায়। তারপর মুম রহমান ঘড়ি খুলে ফেলে। চাকরি ছেড়ে দেয়। গাড়ি বিক্রি করে দেয়। মাথা গোজার একটা ঠাঁই আছে। আর দুটো খাওয়া-পরা সে না হয় কোনোভাবে চলেই যাবে। কিন্তু এইভাবে দিন আনি দিন খাইয়ের চক্করে একটা জীবন বাকীতে বিক্রি করা পোষাবে না। তারও আগে মুম রহমানের মনে হয়, সে লেখকই হবে। তারপর মুম রহমান অনুভব করে, লেখালেখি খেলা খেলতে খেলতে দু’দশকে সে লিখতে শিখে গেছে অনেকটাই। তারপর বেঁচে থাকার সকল কিছুর সঙ্গে, জীবন যাপনের সকল অনুসঙ্গে, মুম রহমান লেখালেখিকেই পরম জ্ঞান করে নেয়। তারপর থেকে মুম রহমান একটাই নিয়ম মানে, প্রতিদিন লিখতে হবে, যখন যা খুশি।
তারপর থেকে মুম রহমান লিখতেই থাকে, লিখতেই থাকে...
কম দেখান