মােহাম্মদ জিল্লুর রহমান মূলত সরকারি কর্মকর্তা। বইয়ের সঙ্গেই তার সার্বক্ষণিক ওঠা-বসা অর্থাৎ গ্রন্থাগারিক। দাপ্তরিক গুরুদায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নানা বিষয়ে গবেষণা করে চলেছেন নিরন্তর। তথ্যভিত্তিক বইয়ের সংখ্যা প্রায় পাচশাে । কর্মজীবন শুরু করেছিলেন একটি ইংরেজি দৈনিকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞানে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। বাল্যকাল থেকেই বইয়ের নেশা, অন্যদিকে লেখার নেশা সব মিলিয়ে তিনি একজন গ্রন্থপ্রেমিক | জন্মেছেন নানাবাড়িতে ১৯৬১ সালের ১ আগস্ট, নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার হুলহুলিয়া গ্রামে। পিতা মফিজ উদ্দিন আহমেদ ছিলেন আদর্শবাদী শিক্ষক ।...
আরো পড়ুন
মােহাম্মদ জিল্লুর রহমান মূলত সরকারি কর্মকর্তা। বইয়ের সঙ্গেই তার সার্বক্ষণিক ওঠা-বসা অর্থাৎ গ্রন্থাগারিক। দাপ্তরিক গুরুদায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নানা বিষয়ে গবেষণা করে চলেছেন নিরন্তর। তথ্যভিত্তিক বইয়ের সংখ্যা প্রায় পাচশাে । কর্মজীবন শুরু করেছিলেন একটি ইংরেজি দৈনিকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞানে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। বাল্যকাল থেকেই বইয়ের নেশা, অন্যদিকে লেখার নেশা সব মিলিয়ে তিনি একজন গ্রন্থপ্রেমিক | জন্মেছেন নানাবাড়িতে ১৯৬১ সালের ১ আগস্ট, নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার হুলহুলিয়া গ্রামে। পিতা মফিজ উদ্দিন আহমেদ ছিলেন আদর্শবাদী শিক্ষক । মা জাহানারা আহমেদ আজনা গ্রন্থ অনুরাগী। ছাত্রজীবন থেকেই পরিবেশ, ইতিহাস, ঐতিহ্য, গ্রন্থ ও গ্রন্থাগার বিষয়ে কৌতহলী ছিলেন। লিখেছেন নিরলসভাবে অনুসন্ধানী রচনা। তিনি বহু আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সেমিনার সিম্পােজিয়ামে অংশগ্রহণ ও গবেষণার কাজে একাধিকবার বিদেশ ভ্রমণ করেছেন সংবাদপত্রে বিষয়ভিত্তিক কলাম। ছাড়াও এ পর্যন্ত তার বাইশ হাজার চিঠিপত্র। প্রকাশিত হয়েছে তাঁর রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা ৪৯৩টি।
কম দেখান