মাহফুজুর রহমান বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মাহফুজুর রহমান ছিলেন একজন পেশাদার কূটনীতিক। তিনি পোল্যান্ড, ইউক্রেন ও মলডোভায় পাঁচ বছরেরও বেশি সময় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্থাপত্যে স্নাতক এবং অস্ট্রেলিয়ার মনাশ বিশ্ববিদ্যালয় হতে কূটনীতি ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, হাওয়াইয়ের এশিয়া প্যাসিফিক সেন্টারে আন্তর্জাতিক রাজনীতি, নিরাপত্তা ও শান্তি বিষয়ে একাধিক অনুশীলন সমাপ্ত করেছেন। তিনি ময়মনসিংহ জিলা স্কুল ও মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের ছাত্র। ১৯৬১-তে জন্ম নেওয়া মাহফুজুর রহমান দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন...
আরো পড়ুন
মাহফুজুর রহমান বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মাহফুজুর রহমান ছিলেন একজন পেশাদার কূটনীতিক। তিনি পোল্যান্ড, ইউক্রেন ও মলডোভায় পাঁচ বছরেরও বেশি সময় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্থাপত্যে স্নাতক এবং অস্ট্রেলিয়ার মনাশ বিশ্ববিদ্যালয় হতে কূটনীতি ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, হাওয়াইয়ের এশিয়া প্যাসিফিক সেন্টারে আন্তর্জাতিক রাজনীতি, নিরাপত্তা ও শান্তি বিষয়ে একাধিক অনুশীলন সমাপ্ত করেছেন। তিনি ময়মনসিংহ জিলা স্কুল ও মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের ছাত্র। ১৯৬১-তে জন্ম নেওয়া মাহফুজুর রহমান দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন পত্রিকায় এবং অনলাইন সাময়িকী ও গবেষণা সাইটে নিয়মিত লেখেন। তিনি আন্তর্জাতিক রাজনীতি, নিরাপত্তা ও কূটনীতি নিয়ে যেমন লেখেন, তেমন লিখছেন নন্দনতত্ত্ব ও চিত্রশিল্প নিয়ে নিবন্ধ কিংবা ভ্রমণকাহিনি। তাঁর ভ্রমণকাহিনিতে ইতিহাস, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যসহ এমন বিচিত্র সব উপাদান নিয়ে আসেন যে লেখাটি বহুধারায় উপভোগ্য হয়ে ওঠে। তাঁর গদ্যশৈলী সহজ ও সাবলীল। মাহফুজুর রহমান ছবি আঁকেন। তিনি ইতোমধ্যে ওয়ারশ, এথেন্স, মেক্সিকো সিটি, ব্যাংকক ও টোকিওতে চিত্রপ্রদর্শনী করেছেন। বইয়ের ভেতর তাঁর আঁকা ছবি আছে। ছাত্রাবস্থায় তিনি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। দুই বছরে তাঁর আটটি ভ্রমণকাহিনি প্রকাশিত হয়েছে। আরও ছয়টি রয়েছে ছাপাখানায়।
কম দেখান