গোপালগঞ্জের মুনিরকান্দী গ্রামের কাজী পরিবারে জন্ম নেয়া জামশেদ নাজিম কেবল একটি নাম নয়, এক অনুসন্ধানপ্রবণ আত্মার প্রতিচ্ছবি। ২০০৫ সালে "দৈনিক আমাদের সময়" পত্রিকায় বিনোদন প্রতিবেদক হিসেবে তাঁর যাত্রা শুরু, কিন্তু সময়ের স্রোত তাঁকে নিয়ে যায় আরও গভীরে—রাজনীতি, অপরাধ, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা। ছয় বছরের টিভি রিপোর্টিংয়ের অভিজ্ঞতা তাঁকে মানুষের জীবন ও বাস্তবতার নিকটতর করেছে। আর এই অন্তর্দৃষ্টি তাঁকে এনে দেয় সাগর-রুনি স্মৃতি পুরস্কার—সত্যের প্রতি তাঁর নির্ভীক লেখনীর এক গৌরবময় স্বীকৃতি। শব্দের পথিক, কলমের সৈনিক, শব্দের জাদুকর, অনুভূতির কারিগর—জামশেদ নাজিম। তাঁর পথচলা শুরু...
আরো পড়ুন
গোপালগঞ্জের মুনিরকান্দী গ্রামের কাজী পরিবারে জন্ম নেয়া জামশেদ নাজিম কেবল একটি নাম নয়, এক অনুসন্ধানপ্রবণ আত্মার প্রতিচ্ছবি। ২০০৫ সালে "দৈনিক আমাদের সময়" পত্রিকায় বিনোদন প্রতিবেদক হিসেবে তাঁর যাত্রা শুরু, কিন্তু সময়ের স্রোত তাঁকে নিয়ে যায় আরও গভীরে—রাজনীতি, অপরাধ, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা। ছয় বছরের টিভি রিপোর্টিংয়ের অভিজ্ঞতা তাঁকে মানুষের জীবন ও বাস্তবতার নিকটতর করেছে। আর এই অন্তর্দৃষ্টি তাঁকে এনে দেয় সাগর-রুনি স্মৃতি পুরস্কার—সত্যের প্রতি তাঁর নির্ভীক লেখনীর এক গৌরবময় স্বীকৃতি। শব্দের পথিক, কলমের সৈনিক, শব্দের জাদুকর, অনুভূতির কারিগর—জামশেদ নাজিম। তাঁর পথচলা শুরু হয়েছিল সাংবাদিকতার আঁকাবাঁকা পথে, যেখানে সত্যের সন্ধান ছিল তাঁর কলমের একমাত্র অঙ্গীকার। কিন্তু হৃদয়ের ভেতর আরেকটি ভুবন, আরেকটি দিগন্ত ডেকে যাচ্ছিল—সাহিত্যের আকাশ। কিন্তু তিনি কি কেবল কথাসাহিত্যিক? না, তিনি একজন কবিও, যাঁর শব্দেরা জোছনার মতো কোমল, আবার গোধূলির মেঘের মতো বেদনাহত। "জোছনার কফিন"—যেখানে শব্দেরা আলো-অন্ধকারের খেলা করে, অনুভূতিগুলো ছন্দের সুরে মিশে যায়। "নিষিদ্ধ নাগরিক" এবং "মৃত্যু কখনো কখনো জরুরি হয়" বই দুটো পাঠকের কাছে থ্রিলার লেখক হিসেবে জামশেদ নাজিমকে জনপ্রিয় করে তোলে।
কম দেখান