চুয়াডাঙ্গা জেলার আলোকদিয়া ইউনিয়নের আকুন্দ বাড়ীয়া গ্রামে ১৯৫৮ সালের ১লা জানুয়ারি তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মৃত সৈয়দ আলী বিশ্বাস। মাতা মৃত রিজিয়া খাতুন। বাবা-মা’র আট সন্তানের মধ্যে তিনি কনিষ্ঠতম সন্তান। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তার শিক্ষা জীবন শুরু হয়। চুয়াডাঙ্গা সরকারি ভি. জে হাই স্কুল থেকে ১৯৭৬ সালে তিনি মাধ্যমিক পাস করেন। চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ থেকে ১৯৭৮ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। তারপর উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য ঢাকা গমন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৮৫ সালে...
আরো পড়ুন
চুয়াডাঙ্গা জেলার আলোকদিয়া ইউনিয়নের আকুন্দ বাড়ীয়া গ্রামে ১৯৫৮ সালের ১লা জানুয়ারি তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মৃত সৈয়দ আলী বিশ্বাস। মাতা মৃত রিজিয়া খাতুন। বাবা-মা’র আট সন্তানের মধ্যে তিনি কনিষ্ঠতম সন্তান। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তার শিক্ষা জীবন শুরু হয়। চুয়াডাঙ্গা সরকারি ভি. জে হাই স্কুল থেকে ১৯৭৬ সালে তিনি মাধ্যমিক পাস করেন। চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ থেকে ১৯৭৮ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। তারপর উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য ঢাকা গমন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৮৫ সালে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে অনার্স সহ মাস্টার ডিগ্রি লাভ করেন। তারপর বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে প্রবেশানারী অফিসার হিসেবে যোগদান করেন। দীর্ঘ তেত্রিশ বছর সরকারি চাকরি করার পর ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। শৈশব থেকেই লেখাপড়ার প্রতি ছিল তার আগ্রহ ও ভালোবাসা। জীবন বিকাশের প্রতিটি পর্বে আধুনিক জীবনের প্রতি রয়েছে তার আকর্ষণ। সেই আকর্ষণের টানেই অল্পবিস্তর লেখালেখির জগতে প্রবেশ। মানবতাবাদী চিন্তাশীল এই মানুষটি সব সময় সামাজিক দায়বদ্ধতা অনুভব করেন। তিনি বিজ্ঞান এবং সমাজমনস্কতার পূজারী। বাংলাদেশের তরুণদের নিয়ে রয়েছে তার মৌলিক ভাবনা। প্রতিটি তরুণ বিজ্ঞানমনস্ক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বেড়ে উঠুক এটাই তার প্রত্যাশা। জ্ঞান-ভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য তিনি তরুণদের উৎসাহ দেন। বাংলাদেশের প্রতিটি তরুণ যুক্তিবাদী মন নিয়ে বেড়ে উঠুক এটাই তার একমাত্র চাওয়া। তিনি বর্তমানে অনুবাদ কর্মের সাথে যুক্ত আছেন। ড. হুমায়ূন আজাদের ‘আওয়ার বিউটিফুল বাংলাদেশ’ বইটি তিনি অনুবাদ করেছেন। তার দ্বিতীয় অনুবাদ গ্রন্থ ‘দি আনটোল্ড স্টোরি অব ইন্ডিয়া’স পার্টিশন’ (যা ভারত ভাগের অজানা কাহিনি) নামে অনুবাদ করেছেন। বইটির মূল লেখক আব্দুল ওয়ালি খান। বর্তমানে তিনি ‘দেশভাগ : কোটি অন্তরের আর্তনাদ’ শিরোনামে একটি গবেষণা গ্রন্থ লেখার কাজেও যুক্ত রয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলার আলোকদিয়া ইউনিয়নের আকুন্দ বাড়ীয়া গ্রামে ১৯৫৮ সালের ১লা জানুয়ারি তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মৃত সৈয়দ আলী বিশ্বাস। মাতা মৃত রিজিয়া খাতুন। বাবা-মা’র আট সন্তানের মধ্যে তিনি কনিষ্ঠতম সন্তান। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তার শিক্ষা জীবন শুরু হয়। চুয়াডাঙ্গা সরকারি ভি. জে হাই স্কুল থেকে ১৯৭৬ সালে তিনি মাধ্যমিক পাস করেন। চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ থেকে ১৯৭৮ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। তারপর উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য ঢাকা গমন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৮৫ সালে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে অনার্স সহ মাস্টার ডিগ্রি লাভ করেন। তারপর বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে প্রবেশানারী অফিসার হিসেবে যোগদান করেন। দীর্ঘ তেত্রিশ বছর সরকারি চাকরি করার পর ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। শৈশব থেকেই লেখাপড়ার প্রতি ছিল তার আগ্রহ ও ভালোবাসা। জীবন বিকাশের প্রতিটি পর্বে আধুনিক জীবনের প্রতি রয়েছে তার আকর্ষণ। সেই আকর্ষণের টানেই অল্পবিস্তর লেখালেখির জগতে প্রবেশ। মানবতাবাদী চিন্তাশীল এই মানুষটি সব সময় সামাজিক দায়বদ্ধতা অনুভব করেন। তিনি বিজ্ঞান এবং সমাজমনস্কতার পূজারী। বাংলাদেশের তরুণদের নিয়ে রয়েছে তার মৌলিক ভাবনা। প্রতিটি তরুণ বিজ্ঞানমনস্ক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বেড়ে উঠুক এটাই তার প্রত্যাশা। জ্ঞান-ভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য তিনি তরুণদের উৎসাহ দেন। বাংলাদেশের প্রতিটি তরুণ যুক্তিবাদী মন নিয়ে বেড়ে উঠুক এটাই তার একমাত্র চাওয়া। তিনি বর্তমানে অনুবাদ কর্মের সাথে যুক্ত আছেন। ড. হুমায়ূন আজাদের ‘আওয়ার বিউটিফুল বাংলাদেশ’ বইটি তিনি অনুবাদ করেছেন। তার দ্বিতীয় অনুবাদ গ্রন্থ ‘দি আনটোল্ড স্টোরি অব ইন্ডিয়া’স পার্টিশন’ (যা ভারত ভাগের অজানা কাহিনি) নামে অনুবাদ করেছেন। বইটির মূল লেখক আব্দুল ওয়ালি খান। বর্তমানে তিনি ‘দেশভাগ : কোটি অন্তরের আর্তনাদ’ শিরোনামে একটি গবেষণা গ্রন্থ লেখার কাজেও যুক্ত রয়েছে।
কম দেখান