ক্ষুদ্রঋণ তত্ত্বের জনক, বাংলাদেশে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বর্তমানে বিশ্বে সর্বাপেক্ষা সম্মানিত ও পরিচিত বাংলাদেশী নাগরিক। অতি সম্প্রতি ড. ইউনূস ও তাঁর নতুন অর্থনৈতিক তত্ত্ব 'সামাজিক ব্যবসা' বিশ্বব্যাপী আবার মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্য তাঁকে যেমন বিশ্বব্যাপী পরিচিতি এনে দিয়েছে তেমনি এ পর্যন্ত শতাধিক আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চুয়ান্নটি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রীও তিনি অর্জন করেছেন। ২০১২ সালে গ্লাসগোর ক্যালোডিয়ান ইউনিভার্সিটি তাঁকে ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের 'চ্যান্সেলর' পদে নিয়োগ দিয়েছে।
দেশেবিদেশে নানা কর্মব্যস্ততার মধ্যেও...
আরো পড়ুন
ক্ষুদ্রঋণ তত্ত্বের জনক, বাংলাদেশে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বর্তমানে বিশ্বে সর্বাপেক্ষা সম্মানিত ও পরিচিত বাংলাদেশী নাগরিক। অতি সম্প্রতি ড. ইউনূস ও তাঁর নতুন অর্থনৈতিক তত্ত্ব 'সামাজিক ব্যবসা' বিশ্বব্যাপী আবার মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্য তাঁকে যেমন বিশ্বব্যাপী পরিচিতি এনে দিয়েছে তেমনি এ পর্যন্ত শতাধিক আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চুয়ান্নটি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রীও তিনি অর্জন করেছেন। ২০১২ সালে গ্লাসগোর ক্যালোডিয়ান ইউনিভার্সিটি তাঁকে ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের 'চ্যান্সেলর' পদে নিয়োগ দিয়েছে।
দেশেবিদেশে নানা কর্মব্যস্ততার মধ্যেও তিনি বেশ কয়েকটি গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর আত্মত্মজীবনীর প্রথম পর্ব 'ব্যাংকার টু দ্য পুওর' প্রথম প্রকাশিত হয় প্যারিস থেকে ফরাসী ভাষায়। বইটি ইতোমধ্যে ২৬টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তাঁর অন্য দুটি বই 'ক্রিয়েটং এ ওয়ার্ল্ড উইদাউট প্রভার্টি' (২২টি ভাষায় অনূদিত) ও 'বিল্ডিং সোশ্যাল বিজনেস- দি নিউ কাইন্ড অব ক্যাপিটেলিজম দ্যাট সার্ভস হিউম্যানিটিস মোস্ট প্রেসিং নীড়স'ও (১০টি ভাষায় অনূদিত) ব্যাপক আলোচিত হয়েছে। বইগুলো বিভিন্ন সময় 'নিউ ইয়র্ক টাইমসের' বেস্ট সেলার তালিকায়ও স্থান পেয়েছে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা থেকেও তাঁর বেশ কয়েকটি বই গত দুই দশকে প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য পথের বাঁধা সরিয়ে নিন, মানুষকে এগুতে দিন (সুবর্ণ, ২০০০), বাংলাদেশ ২০১০ (২০০০), গ্রামীণ ব্যাংক ও আমার জীবন (২০০৪), যোগ্য প্রার্থী আন্দোলন (২০০৭) (প্রকাশনা মাওলা ব্রাদার্স)। ড. ইউনূসের একটি উল্লেখযোগ্য ও ব্যতিক্রমী বই 'বালক পরিব্রাজকের দিনলিপি: ১৫ বছর বয়সে ১৯৫৫ সালে লেখা নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের বিশ্বভ্রমণের দিনপঞ্জি।' (সুবর্ণ, ২০১১)
বাংলাদেশ নিয়েই তাঁর সমগ্র জীবনের স্বপ্ন, কর্ম এবং কর্ম পরিকল্পনা আবর্তিত। একই সঙ্গে তাঁর কর্মক্ষেত্র সমগ্র বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত। তিনি বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্ব
কম দেখান