ড. আলী কাজীর (Ali Quazi) পূর্বপুরুষের শেকড় বিক্রমপুর। বাবা কাজী নূর আহমেদ ও মা তাছুমন নেছা খানম। পড়াশুনা করেছেন স্বর্নগ্রাম হাই স্কুল, ঢাকা কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে। সত্তর দশকে শিক্ষাবিদ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মজীবন শুরু করে সেখানে ১০ বছর শিক্ষকতা করার পর অষ্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করে অষ্ট্রেলিয়ার একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩০ বছর শিক্ষকতা করেন।
২০২০ সালে ক্যানবেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং শাস্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর হিসেবে অবসর গ্রহণ করার পর একই বিশ্ববিদ্যালয়ে এডজাংক...
আরো পড়ুন
ড. আলী কাজীর (Ali Quazi) পূর্বপুরুষের শেকড় বিক্রমপুর। বাবা কাজী নূর আহমেদ ও মা তাছুমন নেছা খানম। পড়াশুনা করেছেন স্বর্নগ্রাম হাই স্কুল, ঢাকা কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে। সত্তর দশকে শিক্ষাবিদ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মজীবন শুরু করে সেখানে ১০ বছর শিক্ষকতা করার পর অষ্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করে অষ্ট্রেলিয়ার একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩০ বছর শিক্ষকতা করেন।
২০২০ সালে ক্যানবেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং শাস্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর হিসেবে অবসর গ্রহণ করার পর একই বিশ্ববিদ্যালয়ে এডজাংক প্রফেসর হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। তিনি বহু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরষ্কারে ভ‚ষিত হয়েছেন যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ক্যানবেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষকের পুরষ্কার, শ্রেষ্ঠ পিএইচডি সুপারভাইজার হিসেবে আন্তর্জাতিক পুরষ্কার ও অষ্ট্রেলিয়া সরকারের জাতীয় (সাইটেশন) পুরষ্কার। ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত তাঁর গবেষণামুলক প্রবন্ধ ও গ্রন্থের সংখ্যা ১৭০টির অধিক হলেও বাংলাভাষায় তাঁর প্রকাশনা খুবই সীমিত। ২০২৩ সালের অমর একুশে বই মেলায় ‘জীবনের উপাখ্যান’ নামে তাঁর একটি গল্পগ্রন্থ ও ‘বলে যাই যা দেখি চারিদিকে আর যা আসে অনুভবে’ নামে আরেকটি দার্শনিক ভাবধারার কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। ‘লিখে যাই মম মন যাহা কয়’ লেখকের তৃতীয় প্রয়াস।
কম দেখান