দৃশ্য-১)
কাজলের লেখার ঘর। দিন। টেবিলে লিখছে, হচ্ছে না বলে কাগজ ছিঁড়ে দলা পাকিয়ে ফেলে দিচ্ছে। ঝুরিতে সে সব কাগজ তবু কাজল চেষ্টা করছে।
কাজল
হচ্ছেনা, হচ্ছেনা, হচ্ছেনা। যা চাইছি তাই হচ্ছেনা। কী হলো আজ। এখন প্রায় এমন হয়, কারণ হলো, আগে যে গভীর নিমগ্নতা নিয়ে লিখেছি এখন তা হয়না। মন বড় অস্থির,...
আরো পড়ুন
দৃশ্য-১)
কাজলের লেখার ঘর। দিন। টেবিলে লিখছে, হচ্ছে না বলে কাগজ ছিঁড়ে দলা পাকিয়ে ফেলে দিচ্ছে। ঝুরিতে সে সব কাগজ তবু কাজল চেষ্টা করছে।
কাজল
হচ্ছেনা, হচ্ছেনা, হচ্ছেনা। যা চাইছি তাই হচ্ছেনা। কী হলো আজ। এখন প্রায় এমন হয়, কারণ হলো, আগে যে গভীর নিমগ্নতা নিয়ে লিখেছি এখন তা হয়না। মন বড় অস্থির, আগে তিন দিনে একটা ছোটখাটো উপন্যাস লিখেছি। এমন দেখছি তিন দিনে এক অধ্যায় লেখা সম্ভব হচ্ছেনা। তাগাদা আছে চাহিদা আছে। লিখলেই হবে। কাজল মাহমুদ লিখতে পারছেনা বললে পাঠক প্রকাশক কেবল যুদ্ধ করবেনা, হাহাকার করে কাঁদবে।
সজনী
[দরোজা অন্য প্রান্তে দাঁড়িয়ে সজনী এতক্ষণ শুনলো। বিরক্ত হয়ে গেছে।
: আমি বিশ্বাস করতে বলছি, এখন দুপুর দুটা, আর কতক্ষণ? আপনার ক্ষিধে না থাক, আমার পেয়েছে। সাহিত্য মাহিত্য ফেলে রাখেন। আগে পেটপূজা করেন।
কাজল
: ও তুমি। যাও আসছি।
সজনী
কতবার শুনব আসছি। দয়া করে আসেন। :
কাজল
বললাম তো আসছি খেতে মন চায় না।
কম দেখান