কোন মানুষ ঈশ্বর অনুসন্ধান করতে পারে না কারণ এটা করার তার সামর্থ্য নাই। কিন্তু যখন কেউ নিজের অহমকে নিহি করার জন্য প্রস্তুত হয়েছে, যখন কেউ না হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েছে, তখন নিঃসন্দেহে ঈশ্বরই তাকে খুঁজে নেবেন। কেবল ঈশ্বরই মানুষের খােজ করতে পারেন, মানুষ ঈশ্বরের খোজ করতে পারে না। কারণ অনুসন্ধানেও...
আরো পড়ুন
কোন মানুষ ঈশ্বর অনুসন্ধান করতে পারে না কারণ এটা করার তার সামর্থ্য নাই। কিন্তু যখন কেউ নিজের অহমকে নিহি করার জন্য প্রস্তুত হয়েছে, যখন কেউ না হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েছে, তখন নিঃসন্দেহে ঈশ্বরই তাকে খুঁজে নেবেন। কেবল ঈশ্বরই মানুষের খােজ করতে পারেন, মানুষ ঈশ্বরের খোজ করতে পারে না। কারণ অনুসন্ধানেও অহম বিরাজ করে: “আমি খোজ করছি, আমাকে ঈশ্বরের সংযােগ পেতে হবে; আমি সম্পদ অর্জন করেছি; আমি সংসদ সদস্য পদ পেয়েছি। আমি একটা বড়। বাড়ির মালিক”- এখন শেষ লক্ষ্যে পৌছান বাকি “আমি ঈশ্বরকেও পেতে চাই। ঈশ্বর পাওয়ার মর্যাদাকে আমি কিভাবে এড়িয়ে যেতে পারি? সেটাই হবে আমার চূড়ান্ত বিজয়। আমি অবশ্যই এই বিজয় অর্জন করব।” এটা সেই তীব্র অহমেরই প্রচারণা, জেদ এবং অনুসন্ধান। ধার্মিক ব্যক্তি হলেন সেই যিনি তার আমি’র খোঁজ করেন—এবং যত তিনি খুঁজতে থাকেন ততই দেখতে পান যে সেখানে আদৌ কোন আমি নেই। এবং যেদিন সেখানে আর কোন আমি থাকে না, সেদিনই তার জন্য গুপ্ত প্রেমের দরজা খুলে যায়।
কম দেখান