ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থাকে বুদ্ধিবৃত্তিক বা জ্ঞান-চালিত প্রজন্ম হিসেবে তৈরি এবং পরিচালিত করতে হলে আধুনিক বিজ্ঞান শিক্ষা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আধুনিক জ্ঞান আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) হচ্ছে একটি অ্যাডভান্সড (Advanced) আইসিটি (ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি) সিস্টেম, যা মানুষের...
আরো পড়ুন
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থাকে বুদ্ধিবৃত্তিক বা জ্ঞান-চালিত প্রজন্ম হিসেবে তৈরি এবং পরিচালিত করতে হলে আধুনিক বিজ্ঞান শিক্ষা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আধুনিক জ্ঞান আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) হচ্ছে একটি অ্যাডভান্সড (Advanced) আইসিটি (ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি) সিস্টেম, যা মানুষের বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে যেকোনো কাজ সম্পাদন করতে পারে। বর্তমান এই যুগে যখন প্রতিটি আইসিটি সিস্টেমেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের মাধ্যমে মানুষের সম্পৃক্ততাকে কমিয়ে আনছে, তখন এসব বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করার বিষয়গুলি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে জেনারেটিভ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সুপার ইন্টেলিজেন্স, রোবোটিক প্রসেস অটোমেশন এবং ভার্চুয়াল রিয়েলিটিসহ আরও অনেক বিষয়। কিন্তু আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের এইসব বিষয়ে আধুনিক জ্ঞান অর্জনের সুযোগ অনেক ক্ষেত্রেই সীমিত। যদিও এই বিশেষভাবে অপরিহার্য এইসব বিষয়গুলির সম্পর্কে জ্ঞান থাকা তাদের জন্য বাঞ্চনীয়। এই দ্বায়িত্ববোধের তাড়না থেকে এই বইয়ে আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কিছু বাস্তব ধারণা অত্যন্ত সহজভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আমি আশা করি, আমার এই সামান্য প্রয়াস ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আধুনিক জ্ঞান লাভে অনুপ্রাণিত করবে। যাতে তারা ভবিষ্যৎ স্বপ্নের বাংলাদেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে
কম দেখান