এ মহাবিশ্ব সৃষ্টির সূচনা থেকে স্থিতিকালের পরম মান, মহাকর্ষনীতি, আলোকের গতিশক্তি, বেতার তরঙ্গ, সময়ের হিসাব, গতি, বল, বস্তুপিণ্ডের ত্বরণ, মহাকর্ষীয় শক্তি ও বিধি, সময়ের দূরত্ব ও চলমান প্রকৃতি, স্থিতিমান, আলোকের দ্রুতি, ঘটনার মান, অতীত আলোক শঙ্কু, ভবিষ্যৎ আলোক শঙ্কু, ব্যাপক অপেক্ষবাদ, গ্রহ-গ্রহান্তরের আবর্তন, চক্রণ, কক্ষপথ, সমান্তরাল মহাবিশ্ব, মহাবিশ্বের পদার্থ ও...
আরো পড়ুন
এ মহাবিশ্ব সৃষ্টির সূচনা থেকে স্থিতিকালের পরম মান, মহাকর্ষনীতি, আলোকের গতিশক্তি, বেতার তরঙ্গ, সময়ের হিসাব, গতি, বল, বস্তুপিণ্ডের ত্বরণ, মহাকর্ষীয় শক্তি ও বিধি, সময়ের দূরত্ব ও চলমান প্রকৃতি, স্থিতিমান, আলোকের দ্রুতি, ঘটনার মান, অতীত আলোক শঙ্কু, ভবিষ্যৎ আলোক শঙ্কু, ব্যাপক অপেক্ষবাদ, গ্রহ-গ্রহান্তরের আবর্তন, চক্রণ, কক্ষপথ, সমান্তরাল মহাবিশ্ব, মহাবিশ্বের পদার্থ ও রসায়নের বস্তুগত দিক, অবস্থান ও আয়তনের দিক, মহাবিশ্বের প্রসারণ ও সংকোচন এসকল বিষয় নিয়ে বিজ্ঞানীরা ব্যাপক গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিজ্ঞানীরা খুঁজে ফিরছেন 'আমাদের এই মহাবিশ্ব কি সবসময় বর্তমান? নাকি এর অতীত ছিলো এবং ভবিষ্যৎ আছে?' তবে উৎপত্তির বিষয় নিয়ে যতটা না নিশ্চিত, এর পরিণতির বিষয়ে বিজ্ঞানীরা কিন্তু শঙ্কিত। কেননা বিজ্ঞানীরা মনে করেন এ মহাবিশ্ব ক্রমশ স্থবির বা নিষ্ক্রিয় হবে না, এটা ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে আর তা ঘটবে বিশাল এক এক এলাকা নিয়ে, যা কল্পনা করলেও শিউরে উঠতে হয়। এক সময় হয়তো আমাদের এ মহাবিশ্ব কৃষ্ণ গহ্বর অর্থাৎ ব্ল্যাকহোলের মধ্যে তীব্র আকর্ষণে খাদ্য হয়ে প্রবেশ করবে। এভাবে বিলীন হবে মহাবিশ্ব। কিন্তু তারপর! তারপর কী ঘটবে বা কী ঘটতে থাকবে?
এসকল গবেষণালব্দ তথ্য-উপাত্ত দিয়েই সাজানো হয়েছে এ বইটি।
কম দেখান