মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী অনুভূতি হলো 'ভালোবাসা'। ভালোবাসার জন্য মানুষ স্বর্গ-মর্ত্য এক করে ফেলে। কিন্তু মিলহানের ভালোবাসা আটকা পড়ে আছে বইয়ের পাতায়, অন্য এক জগতে।
বইয়ের কোনো চরিত্রের প্রতি মোহাবিষ্ট হয়ে পড়া নতুন কিছু নয়। আর সেই চরিত্রের করুণ পরিণতি যে কোনো পাঠকই মেনে নিতে পারেন না, তা বলাই বাহুল্য। অবশ্য মেনে...
আরো পড়ুন
মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী অনুভূতি হলো 'ভালোবাসা'। ভালোবাসার জন্য মানুষ স্বর্গ-মর্ত্য এক করে ফেলে। কিন্তু মিলহানের ভালোবাসা আটকা পড়ে আছে বইয়ের পাতায়, অন্য এক জগতে।
বইয়ের কোনো চরিত্রের প্রতি মোহাবিষ্ট হয়ে পড়া নতুন কিছু নয়। আর সেই চরিত্রের করুণ পরিণতি যে কোনো পাঠকই মেনে নিতে পারেন না, তা বলাই বাহুল্য। অবশ্য মেনে নেয়া ছাড়া তাদের কী-বা করার থাকে! বড়োজোর নিজের ইচ্ছে মতো ফ্যান ফিকশন লিখতে পারেন। তবে মিলহান যখন পারল না, তখন সে সিদ্ধান্ত নিল, সাদা-কালো শব্দের বাঁধা অতিক্রম করে, প্রিয় চরিত্র, লীহার রঙিন জগতে গিয়ে তার ভাগ্য পরিবর্তন করার। পরম বিন্দুর কারণে প্রথমে সেই পথ মসৃণ থাকলেও, ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে জটিলতা। একজনের ভাগ্যের সুতো ছিঁড়লে যে, মহাবিশ্বের সবার ভাগ্যেই জট পাকিয়ে যাবে! মিলহান বা তার প্রিয় চরিত্র এটা না বুঝলেও, মহাজগতের রক্ষকেরা ঠিকই বুঝেন।
মিলহান কি শেষ পর্যন্ত পারবে লীহার জগতে গিয়ে তার ভাগ্য পরিবর্তন করতে নাকি তার নেয়া সিদ্ধান্তে পুরো বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের ভাগ্য পরিবর্তিত হয়ে যাবে? রক্ষকেরা কি আবির্ভূত হবে দেবতা কিংবা অপদেবতার বেশে? কী এই পরম বিন্দু?
সব উত্তর লুকিয়ে আছে পরম বিন্দুরই মাঝে…
কম দেখান