ভুতু বলে-‘আমি যে তোমায় ভালোবাসি, তোমাকে প্রণাম করব না তো কাকে করব?’
এই কথায় বুকটা আরও ডুকরে কেঁদে ওঠে, পুষ্প অশ্রুভরা চোখে ভুতুকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলে-‘আমাকে তুই ভালোবাসিস?’
‘হ্যাঁ, তোমাকে সবার চেয়ে ভালোবাসি। তুমিও তো আমায় কত ভালোবাসো।’
‘আমায় ছেড়ে থাকতে তোর কষ্ট হবে না?’
‘হবে। খুব কষ্ট হবে।’
‘আমায় ভুলতে পারবি না?’
‘না, কক্ষনো...
আরো পড়ুন
ভুতু বলে-‘আমি যে তোমায় ভালোবাসি, তোমাকে প্রণাম করব না তো কাকে করব?’
এই কথায় বুকটা আরও ডুকরে কেঁদে ওঠে, পুষ্প অশ্রুভরা চোখে ভুতুকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলে-‘আমাকে তুই ভালোবাসিস?’
‘হ্যাঁ, তোমাকে সবার চেয়ে ভালোবাসি। তুমিও তো আমায় কত ভালোবাসো।’
‘আমায় ছেড়ে থাকতে তোর কষ্ট হবে না?’
‘হবে। খুব কষ্ট হবে।’
‘আমায় ভুলতে পারবি না?’
‘না, কক্ষনো না।’ বলতে বলতে ভুতুর চোখ দু’টোও জলে ভরে আসে।
পুষ্প সস্নেহে তার চোখের জল মুছিয়ে বলে-‘কাঁদিস না বাবা। যাবার সময় নেই। আমি তোকে আশীর্বাদ করছি, ভগবান তোর ভালো করুন।’
ভুতু হঠাৎ পুষ্পর অন্যমনস্কতার সুযোগে তার পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে দৌড়ে চলে যায়। পুষ্পও কাঁদতে-কাঁদতে বাইরের দাওয়ায় এসে দাঁড়িয়ে তাকিয়ে থাকে ভুতুর যাওয়ার দিকে।
কম দেখান