বাংলা ছড়া সাহিত্যে সুকুমার রায় (১৮৮৭-১৯২৩) একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি ছিলেন একজন শিশুসাহিত্যিক ও উপমহাদেশের সাহিত্যে ননসেন্স ভার্সের প্রবর্তক। তার ছড়াগুলো শিশু-কিশোরই শুধু নয় সব বয়সের মানুষের মন কাড়ে। তিনি একাধারে লেখক, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক, রম্যরচনাকার, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার ও সম্পাদক। তবে শিশু সাহিত্য ও ছড়া সাহিত্যের অঙ্গনে তিনি একক বৈশিষ্ট্যে বিরাজমান।...
আরো পড়ুন
বাংলা ছড়া সাহিত্যে সুকুমার রায় (১৮৮৭-১৯২৩) একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি ছিলেন একজন শিশুসাহিত্যিক ও উপমহাদেশের সাহিত্যে ননসেন্স ভার্সের প্রবর্তক। তার ছড়াগুলো শিশু-কিশোরই শুধু নয় সব বয়সের মানুষের মন কাড়ে। তিনি একাধারে লেখক, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক, রম্যরচনাকার, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার ও সম্পাদক। তবে শিশু সাহিত্য ও ছড়া সাহিত্যের অঙ্গনে তিনি একক বৈশিষ্ট্যে বিরাজমান। সুকুমার রায়ের লেখা ছড়ার বই ‘আবোল তাবোল’ থেকে শুরু করে সবগুলোই নাম করেছে। মৃত্যুর শত বর্ষ পরেও তিনি বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিকদের মধ্যে একজন।
কবিতা, নাটক, গল্প, ছবি সব কিছুতেই তিনি সূক্ষ্ম ব্যঙ্গ ও কৌতুকরস সঞ্চার করতে পারতেন। তাঁর কাব্যে হাস্যরসের সঙ্গে সমাজচেতনাও প্রতিফলিত হয়েছে। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি রচনা হলো ‘আবোল-তাবোল’ (১৯২৩), ‘হ-য-ব-র-ল’ (১৯২৪), ‘পাগলা দাশু’ (১৯৪০), ‘বহুরূপী’ (১৯৪৪), ‘খাইখাই’ (১৯৫০), ‘অবাক জলপান’, ‘শব্দকল্পদ্রুম’, ‘ঝালাপালা’ ইত্যাদি। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজিতে রচিত তাঁর কিছু গুরুগম্ভীর প্রবন্ধও রয়েছে। ডায়েরির আকারে রচিত ‘হেসোরাম হুশিয়ারের ডায়েরি’ নামে তাঁর একটি রম্যরচনা আছে।
কম দেখান