মধ্যযুগের মুসলমান কবি-সাধকগণের মধ্যে অনেকেই অতীন্দ্রইয় প্রেম সাধনা করেছিলেন। পরম প্রেমিকের প্রতি আত্মনিবেদনই তাঁদের সাধনার মূল লক্ষ্য ছিল। এই সাধনাকে ভাবের সাধনাও বলে। মারেফতপন্থী এই সাধকগণ আত্মার আভাসিত সত্যকেই পরম সত্য বলেছেন। আল্লাহর প্রতি গভীর অনুরক্তই প্রকৃত ভক্তি। মুসলমান কবি-সাধকগণ বিশ্বাস করতেন স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে প্রকৃতপক্ষে কোনো ভেদ নেই।...
আরো পড়ুন
মধ্যযুগের মুসলমান কবি-সাধকগণের মধ্যে অনেকেই অতীন্দ্রইয় প্রেম সাধনা করেছিলেন। পরম প্রেমিকের প্রতি আত্মনিবেদনই তাঁদের সাধনার মূল লক্ষ্য ছিল। এই সাধনাকে ভাবের সাধনাও বলে। মারেফতপন্থী এই সাধকগণ আত্মার আভাসিত সত্যকেই পরম সত্য বলেছেন। আল্লাহর প্রতি গভীর অনুরক্তই প্রকৃত ভক্তি। মুসলমান কবি-সাধকগণ বিশ্বাস করতেন স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে প্রকৃতপক্ষে কোনো ভেদ নেই। আত্মাসুদ্ধির মধ্য দিয়ে পরমকে বুঝা সম্ভব। লালন ও পাগলাকানাই-এর ধর্মীয় বিশ্বাসও ছিল অনুরূপ। তাঁরা পরম প্রেমের সর্বোৎকৃষ্ট সাধনার চর্চা করে মুসলমান কবি-সাধকদের মধ্যে বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। এই গ্রন্থে মুসলমান কবি-সাধকদের মতো তাঁদেরও ঐশী প্রেম সাধনার স্বরূপ অনুসন্ধানের প্রয়াস পাব
কম দেখান