আমি মেঘের দেশের সেই নাবিক হওয়ার স্বপ্নে বিভোর। হারাতে চাই তোমার কৃষ্ণকালো আঁধার করা কেশে। সেই অপরাজিতার অদম্য উচ্ছাসে কত অলিগলি ঘুরে মোড়ের মাথায় বসে শেষে ধোঁয়া ওঠা চায়ের ঘ্রাণে নিভিয়েছি তৃষ্ণা। দেখা হয়নি প্রাণের এলোকেশির সাথে। তুমি সেই আমার কল্পজগতের অপরাজিতা। হয়তো এখনো সবই ভ্রম ঠেকে।
তবুও...
আরো পড়ুন
আমি মেঘের দেশের সেই নাবিক হওয়ার স্বপ্নে বিভোর। হারাতে চাই তোমার কৃষ্ণকালো আঁধার করা কেশে। সেই অপরাজিতার অদম্য উচ্ছাসে কত অলিগলি ঘুরে মোড়ের মাথায় বসে শেষে ধোঁয়া ওঠা চায়ের ঘ্রাণে নিভিয়েছি তৃষ্ণা। দেখা হয়নি প্রাণের এলোকেশির সাথে। তুমি সেই আমার কল্পজগতের অপরাজিতা। হয়তো এখনো সবই ভ্রম ঠেকে।
তবুও এমনি এক গোধূলির মৃদু গন্ধে কুপির নিভু নিভু আলোয় দেখেছিলাম সদ্য ফোঁটা জোৎস্না ফুরে বেরিয়ে আসছে কেউ। হয়তো সে কোনো কাব্যিক ছন্দে নিজের মাঝে হারিয়েছিলো নিজেকে। মেঘের ওপারে হাত বাড়িয়ে ছিলো যদিবা আমার স্পর্শ পায়। আমার দৃষ্টি সংকুচিত হয়ে আসে। এ ভ্রম যেন কাটিয়ে ওঠা অসম্ভব। সবই যেনো মেঘের ওপারে।
তুমি যেন সমস্ত কল্প লোকের সেই বিস্ময়ী মেঘ। মেঘের ওপারে পরী। যাকে বহুবার দেখেছে মানব চোখ শুধু আবছা আলোয়। যার ঘ্রাণে বিমোহিত হয়ে সৃষ্টি করেছে একের পর এক অনন্য গাঁথা গল্প। এলোপাথাড়ি ভাবনায় কিভাবে কখন তোমায় যে হারালাম তা আর নাইবা বিশ্লেষণ করি।
এখন শুধু তোমাকেই খুঁজি সাত মহা সমুদ্রের মাঝে এক চোখ বিস্ময় নিয়ে। তুমি কি আবারও দেখা দিবে? নাকি মেঘের উপারেই রয়ে যাবে।
কম দেখান