বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। দেশের শতকরা প্রায় ৬২ ভাগ মানুষ কৃষির সাথে জড়িত। জাতীয় আয়ের
১৬ ভাগ কৃষি থেকে আসে। এ দেশের মাটি, আবহাওয়া, জলবায়ু ও পরিবেশ সম্পূর্ণ কৃষির উপযোগী।
বিভিন্ন কারণে দেশের কৃষির উৎপাদন আশানুরূপ হচ্ছে না। দেশের কৃষি প্রযুক্তির বিজ্ঞান সমর্থিত বিকাশ ঘটানো সম্ভব হলে বর্তমান শতকেই কৃষি...
আরো পড়ুন
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। দেশের শতকরা প্রায় ৬২ ভাগ মানুষ কৃষির সাথে জড়িত। জাতীয় আয়ের
১৬ ভাগ কৃষি থেকে আসে। এ দেশের মাটি, আবহাওয়া, জলবায়ু ও পরিবেশ সম্পূর্ণ কৃষির উপযোগী।
বিভিন্ন কারণে দেশের কৃষির উৎপাদন আশানুরূপ হচ্ছে না। দেশের কৃষি প্রযুক্তির বিজ্ঞান সমর্থিত বিকাশ ঘটানো সম্ভব হলে বর্তমান শতকেই কৃষি আবার দেশের শীর্ষ উৎপাদক ক্ষেত্র হয়ে দাঁড়াবে। কিন্তু এই সক্ষমতা অর্জনের প্রথম এবং প্রধান শর্ত আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে শিক্ষিত করে তোলা যাতে সে কৃষির আধুনিকায়নে অংশগ্রহণ করতে পারে এবং তথ্য প্রযুক্তির সঙ্গে নিজেদের কৃষিকে যুক্ত করতে পারে। তাই কৃষিশিক্ষায় জ্ঞান ও দক্ষতা উন্নত করতে হলে শিক্ষার্থীদের কৃষির তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক উভয় দিকেই দক্ষ করে তুলতে হবে। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখেই একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নতুন কারিকুলাম অনুসারে কৃষিশিক্ষা দ্বিতীয় পত্র বইটি লেখা হয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম ও নির্দেশনা অনুযায়ী এবং প্রশ্ন কাঠামো সৃজনশীল অনুসারে বইটি প্রণয়ন করা হয়েছে। বইটি উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীদেরসহ কৃষি উৎপাদন করে বেকারদের আত্মকর্মসংস্থান ও আয় রোজগারে কাজে লাগবে বলে আশা করি। বইটিতে তত্ত্বীয়, ব্যবহারিক ও শিক্ষার্থীদের কর্মপত্র (কাজ) দেয়া হয়েছে।
কম দেখান