"কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস, যেখানে প্রেম, প্রতারণা, প্রতিশোধ ও মানবচরিত্রের টানাপোড়েন এক অনন্য শৈলীতে ফুটে উঠেছে। ১৮৬৬ সালে প্রকাশিত এই উপন্যাস বাংলা সাহিত্যে এক নতুন ধারার সূচনা করে।
গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র কপালকুণ্ডলা— এক নিঃসঙ্গ, স্বাধীনচেতা তরুণী, যিনি প্রকৃতির মাঝে বেড়ে উঠেছেন। তিনি সমাজের রীতিনীতি বা কৃত্রিমতার সঙ্গে পরিচিত নন।...
আরো পড়ুন
"কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস, যেখানে প্রেম, প্রতারণা, প্রতিশোধ ও মানবচরিত্রের টানাপোড়েন এক অনন্য শৈলীতে ফুটে উঠেছে। ১৮৬৬ সালে প্রকাশিত এই উপন্যাস বাংলা সাহিত্যে এক নতুন ধারার সূচনা করে।
গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র কপালকুণ্ডলা— এক নিঃসঙ্গ, স্বাধীনচেতা তরুণী, যিনি প্রকৃতির মাঝে বেড়ে উঠেছেন। তিনি সমাজের রীতিনীতি বা কৃত্রিমতার সঙ্গে পরিচিত নন। একদিন তার জীবনে আসে নবকুমার, এক শিক্ষিত ও সভ্যসমাজের প্রতিনিধি। তাদের আকস্মিক সাক্ষাৎ ধীরে ধীরে এক গভীর সম্পর্কের জন্ম দেয়। কিন্তু এই সম্পর্কের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় ষড়যন্ত্র, প্রবঞ্চনা ও কঠিন বাস্তবতা।
বঙ্কিমচন্দ্রের গদ্যের সৌন্দর্য, চরিত্রচিত্রণের নিখুঁত দক্ষতা ও কাহিনির নাটকীয়তা উপন্যাসটিকে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে। প্রেম ও সমাজের দ্বন্দ্বকে অসাধারণভাবে তুলে ধরা এই উপন্যাস যুগে যুগে পাঠকদের মুগ্ধ করে এসেছে। ‘কপালকুণ্ডলা’ শুধু একটি প্রেমকাহিনি নয়, এমন এক বিস্তৃত সমাজচিত্র, যা পাঠককে ভাবিয়ে তুলতে বাধ্য করবে।"
কম দেখান