মাটি-মানুষ, মনুষ্য-জীবন, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন, মহাযুদ্ধ পরবর্তী দুর্ভিক্ষ, বৈষম্য, সামন্ত ও মুদ্রার দ্বন্দ্বে ধনতন্ত্রের বিজয়- কী নেই ‘গণদেবতা’য়! প্রথম প্রকাশক শান্তিরঞ্জন সোম। যাকে প্রায় হাজার পৃষ্ঠার লেখার ন’শই নতুন করে ছাপতে হয়েছিল। কেননা লেখক ফিরেছিলেন, ভেঙেছিলেন নব কলেবরে। যার প্রায় কোনো তুলনা নেই, বাংলা উপন্যাস লেখার তাবৎ ইতিহাসে। ‘গণদেবতা’য় চণ্ডীমণ্ডপ...
আরো পড়ুন
মাটি-মানুষ, মনুষ্য-জীবন, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন, মহাযুদ্ধ পরবর্তী দুর্ভিক্ষ, বৈষম্য, সামন্ত ও মুদ্রার দ্বন্দ্বে ধনতন্ত্রের বিজয়- কী নেই ‘গণদেবতা’য়! প্রথম প্রকাশক শান্তিরঞ্জন সোম। যাকে প্রায় হাজার পৃষ্ঠার লেখার ন’শই নতুন করে ছাপতে হয়েছিল। কেননা লেখক ফিরেছিলেন, ভেঙেছিলেন নব কলেবরে। যার প্রায় কোনো তুলনা নেই, বাংলা উপন্যাস লেখার তাবৎ ইতিহাসে। ‘গণদেবতা’য় চণ্ডীমণ্ডপ অবস্যম্ভাবী হয়ে প্রতীকী রূপ নিয়েছে গোষ্ঠী-জীবনের।
তারাশঙ্কর নিজে লিখেছিলেন, ডায়রিতে- ‘সৃষ্টিগুলিকে অসমাপ্ত রেখে যে যায়- সে প্রগতিশীল নয়- অসহিষ্ণু, সার্থকতালোভী স্রষ্টা। তার সৃষ্টির মতো সেও অসম্পূর্ণ। সন্তান প্রসব করেই মায়ের কর্তব্য শেষ হয় না। তাকে সবলাঙ্গ সম্পূর্ণ মানুষ করে দেওয়ার পর- তার মাতৃত্ব সার্থক সম্পূর্ণ হয়।’ যেভাবে ‘গণদেবতা’ সার্থক হয় পঞ্চগ্রামে।
কম দেখান