আরোহীকে আপাদমস্তক আরও একবার দেখে নীলা তাচ্ছিল্য হাসলো। তারপর বলল, “আপনার মতো এখানে অনেক পেশেন্টের পরিবারই ডাক্তার শুভ্রর প্রতি ইন্টারেস্টেড। এমনকি এখানের মেডিকেল স্টুডেন্ট, ইন্টার্ন, নার্স, অনেকেই। কিন্তু আমি আপনাকে বলব, এতে কোনো লাভ নেই। উনি এর আগে বহু সুন্দরী মেয়েদের রিজেক্ট করেছেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন, আমি কী বলছি?”
“না! ও...
আরো পড়ুন
আরোহীকে আপাদমস্তক আরও একবার দেখে নীলা তাচ্ছিল্য হাসলো। তারপর বলল, “আপনার মতো এখানে অনেক পেশেন্টের পরিবারই ডাক্তার শুভ্রর প্রতি ইন্টারেস্টেড। এমনকি এখানের মেডিকেল স্টুডেন্ট, ইন্টার্ন, নার্স, অনেকেই। কিন্তু আমি আপনাকে বলব, এতে কোনো লাভ নেই। উনি এর আগে বহু সুন্দরী মেয়েদের রিজেক্ট করেছেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন, আমি কী বলছি?”
“না! ও বুঝতে পারছে না। ইভেন আমিও বুঝতে পারছি না, ডাক্তার নীলা!”
নীলা ও আরোহী পাশ ঘুরতেই দেখল—তাদের থেকে তিন হাতের মতো দূরত্বে শুভ্র দাঁড়ানো। নীলা ভড়কে ওঠে। শুভ্র এগিয়ে এসে আরোহীর বাম হাত শক্ত করে ধরে। তারপর ফের নীলাকে শুধায়, “ডাক্তার নীলা, আপনি আরোহীকে কী বুঝাচ্ছিলেন? একটু আমাকেও বলুন।”
নীলা আমতা আমতা করে জবাব দিলো, “তেমন কিছু না। উনি এখানে এসে দাঁড়িয়েছিলেন তাই জিজ্ঞাসা করলাম।”
শুভ্র আরোহীর হাত উঁচু করে আংটিটা দেখিয়ে বলে, “সি ইজ মাই ফিয়ন্সে।”
কম দেখান