ভালোবেসে থেকে যেও, যেভাবে দুঃখ থাকে আষ্টেপৃষ্ঠে লেন্টে। ভালো থাকার তাগিদে কাউকে তুমুলভাবে ভালোবেসে হারিয়ে ফেলার পর নিজেকে কোথাও যখন খুঁজে পাই না। অসহ্য যন্ত্রণা পুষে রাখি বুকের মাঝে। স্মৃতিরোমন্থন করি। চিরচেনা পথে হেঁটে চলি যদি একবার পাই তার দেখা। কতশত অব্যক্ত অনুভূতি, না-বলা কথা। বলব ভেবে চেপে রাখা। অভিমানের...
আরো পড়ুন
ভালোবেসে থেকে যেও, যেভাবে দুঃখ থাকে আষ্টেপৃষ্ঠে লেন্টে। ভালো থাকার তাগিদে কাউকে তুমুলভাবে ভালোবেসে হারিয়ে ফেলার পর নিজেকে কোথাও যখন খুঁজে পাই না। অসহ্য যন্ত্রণা পুষে রাখি বুকের মাঝে। স্মৃতিরোমন্থন করি। চিরচেনা পথে হেঁটে চলি যদি একবার পাই তার দেখা। কতশত অব্যক্ত অনুভূতি, না-বলা কথা। বলব ভেবে চেপে রাখা। অভিমানের ভাষা কোনো একদিন বুঝবে, আবারও হয়তো খুঁজবে। এই পাওয়া-না-পাওয়া শহরে বিষাদের গল্পেরা যেমন ভর করে ঠিক তেমনই পূর্ণতারা আশা জোগায়-কাউকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসা উচিত। এই উচিত- অনুচিতের মাঝে আমরা জড়িয়ে যাই সীমাহীন মায়ায়। কফির টেবিলে একদিন সুখকর অনুভূতি সৃষ্টি করে, নানান পরিকল্পনা সাজায়। সে ভালোবাসা পূর্ণতা যদি না পায় কফিনের সাক্ষাৎ করিয়ে থাকে।
তখন যদি প্রশ্ন করা হয়, কী চাও?
দুই শব্দে বলে দিই-স্মৃতির মরণ।
জানি আদৌ সে স্মৃতির মরণ সম্ভব হয় না। কুরে কুরে খায় ভেতরটা। একদিন ফিরে পেলে না-বলা কথাগুলো বলব ভেবে পার করে ফেলি শতাব্দীর পর শতাব্দী। তবুও, এই অপেক্ষার
শেষ হয় কি?
নাকি কোথাও থেমে যায় জীবন।
সবকিছুর শেষ হয় কি? একটা প্রশ্ন করেছিলাম। হয় না বোধহয় আরও কিছু কথা থেকে যায়, থেকে যায় আক্ষেপ, অপেক্ষা।
জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে গল্পেরা নেয় ভিন্ন ভিন্ন মোড়। অতঃপর কিছু উত্তর খুঁজে যাই পাব না জেনেও। অনেক সময় যে মানুষটা সুখকর অনুভূতি তৈরি করেছিল সে মানুষটি একটা সময় পর দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কফির টেবিল থেকে কফিনের সাক্ষাৎ করিয়ে থাকে। স্মৃতি মুছতে গিয়ে মুছে ফেলি নিজের অস্তিত্ব। লিখে ফেলি গোটা কয়েক পাতা অপূর্ণতার সংলাপ।
কম দেখান