বীরভূমের সামন্ত পরিবারে জন্ম। ছিলেন কংগ্রেসকর্মী। আইন অমান্য আন্দোলনে অংশ নিয়ে জেল খেটেছেন। অন্ধকার কারাপ্রকোষ্ঠেই ভেবে রেখেছিলেন উপন্যাসের প্লট। ছাড়া পাওয়ার পর লিখে ফেললেন, প্রথমে ছোটগল্প, পরে উপন্যাসের আকারে। নিজস্ব সাহিত্যিক স্বর তিনি প্রথম উপন্যাসেই খুঁজে পেয়েছিলেন। গ্রামীণ সমাজ ও তার ভাঙন। সে কারণেই বন্ধু-সহমর্মী এবং বাংলা কথাসাহিত্যের অন্যতম প্রধান...
আরো পড়ুন
বীরভূমের সামন্ত পরিবারে জন্ম। ছিলেন কংগ্রেসকর্মী। আইন অমান্য আন্দোলনে অংশ নিয়ে জেল খেটেছেন। অন্ধকার কারাপ্রকোষ্ঠেই ভেবে রেখেছিলেন উপন্যাসের প্লট। ছাড়া পাওয়ার পর লিখে ফেললেন, প্রথমে ছোটগল্প, পরে উপন্যাসের আকারে। নিজস্ব সাহিত্যিক স্বর তিনি প্রথম উপন্যাসেই খুঁজে পেয়েছিলেন। গ্রামীণ সমাজ ও তার ভাঙন। সে কারণেই বন্ধু-সহমর্মী এবং বাংলা কথাসাহিত্যের অন্যতম প্রধান পুরুষ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ‘চৈতালী-ঘূর্ণি’কে বলেছিলেন তারাশঙ্করের ‘সমস্ত সাহিত্যকীর্তির Epitome’.
রাঢ়ের সদ্গোপ চাষি গোষ্ঠর গ্রামত্যাগ, ধানকলে মজুরি এবং ধর্মঘটে সৃষ্ট দাঙ্গায় আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর আখ্যান ‘চৈতালী-ঘূর্ণি’। যার বিস্তৃতি গোষ্ঠের স্ত্রী দামিনীর পতিভক্তিতে। গান্ধিভক্ত সুরেন ও শিবকালীর প্রেষণায় ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠায়। ক্রোধে-ক্ষোভে শোষিতের ক্ষণে ক্ষণে জ্বলে-জেগে ওঠায়।
কম দেখান