চীনদেশ অন্য দেশের মানুষকে সব সময় আকর্ষণ করেছে তার বিপুল সম্পদের জন্য। কম্যুনিস্ট বিপ্লবের আগে পাশ্চাত্যের এমন কোনো দেশ ছিল না, যেই দেশ সেই দেশে শোষণ-শাসনের জন্য উপনিবেশের ঘাঁটি গড়ে তোলেনি। মাও সে তুংয়ের নেতৃত্বে ত্রিশ বছরব্যাপী যে বিপ্লব হয় তার উদ্দেশ্য শুধু চীনকে বিদেশি শাসন-শোষণ থেকে মুক্ত করা নয়,...
আরো পড়ুন
চীনদেশ অন্য দেশের মানুষকে সব সময় আকর্ষণ করেছে তার বিপুল সম্পদের জন্য। কম্যুনিস্ট বিপ্লবের আগে পাশ্চাত্যের এমন কোনো দেশ ছিল না, যেই দেশ সেই দেশে শোষণ-শাসনের জন্য উপনিবেশের ঘাঁটি গড়ে তোলেনি। মাও সে তুংয়ের নেতৃত্বে ত্রিশ বছরব্যাপী যে বিপ্লব হয় তার উদ্দেশ্য শুধু চীনকে বিদেশি শাসন-শোষণ থেকে মুক্ত করা নয়, মার্ক্সবাদের ভিত্তিতে একটি শোষণমুক্ত সমাজ গড়ে তোলা। প্রথম থেকেই দেশ গড়ার কৌশল নিয়ে অতি বাম এবং অতি ডানপন্থিদের মধ্যে মতানৈক্য ছিল। মাও সে তুং যতদিন বেঁচে ছিলেন অতি বামপন্থিরাই সে দেশের নীতি নির্ধারণ করেছে। তাঁর মৃত্যুর পর অতি ডানপন্থিরা ক্ষমতায় এসে মাও সে তুংয়ের জাতি ও অর্থনীতি গড়ে তোলার কৌশল থেকে সরে এসেছে।
১৯৭৯ থেকে তিনবার চীন ভ্রমণের অভিজ্ঞতায় এই পরিবর্তনকে জানার চেষ্টা হয়েছে। এটি শুধু ভ্রমণকাহিনি নয়, আধুনিক চীনের অগ্রযাত্রার একটি দলিল।
কম দেখান