শংকর একেবারে অজ পাড়াগাঁয়ের ছেলে। এইবার সে সবে এফ.এ. পাশ দিয়ে গ্রামে বসেছে। কাজের মধ্যে সকালে বন্ধুবান্ধবদের বাড়িতে গিয়ে আড্ডা দেওয়া, দুপুরে আহারান্তে লম্বা ঘুম, বিকেলে পালঘাটের বাঁওড়ে মাছ ধরতে যাওয়া।
সারা বৈশাখ এইভাবে কাটবার পরে একদিন তার মা ডেকে বললেন, শোন একটা কথা বলি শংকর। তোর বাবার শরীর ভালো নয়।...
আরো পড়ুন
শংকর একেবারে অজ পাড়াগাঁয়ের ছেলে। এইবার সে সবে এফ.এ. পাশ দিয়ে গ্রামে বসেছে। কাজের মধ্যে সকালে বন্ধুবান্ধবদের বাড়িতে গিয়ে আড্ডা দেওয়া, দুপুরে আহারান্তে লম্বা ঘুম, বিকেলে পালঘাটের বাঁওড়ে মাছ ধরতে যাওয়া।
সারা বৈশাখ এইভাবে কাটবার পরে একদিন তার মা ডেকে বললেন, শোন একটা কথা বলি শংকর। তোর বাবার শরীর ভালো নয়। এ অবস্থায় আর তোর পড়াশুনো হবে কী করে? কে খরচ দেবে? এইবার একটা কিছু কাজের চেষ্টা দ্যাখ।
মায়ের কথাটা শংকরকে ভাবিয়ে তুললে। সত্যিই তার বাবার শরীর আজ ক-মাস থেকে খুব খারাপ যাচ্ছে। কলকাতার খরচ দেওয়া তাঁর পক্ষে ক্রমেই অসম্ভব হয়ে উঠচে। অথচ করবেই বা কী শংকর? এখন কি তাকে কেউ চাকরি দেবে? চেনেই বা সে কাকে?
কম দেখান