ভাল আছো? আশা করি বেশ আছো। গোয়েন্দা গল্প নিশ্চয়ই তোমাদের ভাল লাগে? আমাদেরও ভীষণ ভাল লাগে। আমরা কিন্তু ওদের খুব ভক্ত। তোমরা ওরা পড়েছো? পড়ার সম্ভাবনাই বেশি। অবশ্য না পড়লেও ক্ষতি নেই।
জানো, আমাদের গোয়েন্দাগিরির শুরুটা কিন্তু হয়েছিল ওরা থেকে উৎসাহিত হয়ে! শুরুটা ঠিক কীভাবে হয়েছিল সে কাহিনী না হয় আরেকদিন...
আরো পড়ুন
ভাল আছো? আশা করি বেশ আছো। গোয়েন্দা গল্প নিশ্চয়ই তোমাদের ভাল লাগে? আমাদেরও ভীষণ ভাল লাগে। আমরা কিন্তু ওদের খুব ভক্ত। তোমরা ওরা পড়েছো? পড়ার সম্ভাবনাই বেশি। অবশ্য না পড়লেও ক্ষতি নেই।
জানো, আমাদের গোয়েন্দাগিরির শুরুটা কিন্তু হয়েছিল ওরা থেকে উৎসাহিত হয়ে! শুরুটা ঠিক কীভাবে হয়েছিল সে কাহিনী না হয় আরেকদিন বলব। আজ আমাদের “খুনীর খোলস” ও “পার্টি পণ্ড” নামের দুটো রোমাঞ্চ ও শ্বাসরুদ্ধকর গোয়েন্দাগিরির গল্প শোনাব তোমাদের।
মজার ব্যাপার হলো, আমরা যখন কেস দুটোতে কাজ করছিলাম তখন কিন্তু এধরনের কোনো নাটকীয় নাম দেওয়া ছিল না। সত্যি বলতে, কোনো নামই ছিল না। তাহলে এই নাম দুটো এখন কোত্থেকে এলো?
বলছি শোনো, আমাদের বয়স খুব কম। কৈশোর জীবনের মাঝপথে রয়েছি। শখের বশে গোয়েন্দাগিরি করি ঠিকই, কিন্তু একটা গল্প কীভাবে পাঠযোগ্য করে তোমাদের সামনে সহজ ভাষায় উপস্থাপন করতে হয় তা আমাদের জানা নেই। তাই আমাদের কেসগুলো তোমাদের সামনে বই আকারে হাজির করার জন্য স্বনামধন্য অনুবাদক ও নাট্যকার সাঈম শামস্ এর সাহায্য নিয়েছি। কেসের নাটকীয় নাম দুটো তারই কীর্তি।
তার সাথে আমাদের পরিচয় কীভাবে হলো? সেই গল্পটাও বেশ মজার। কয়েক মাস আগে সাঈম শামস্ এর বাসা থেকে তার শখের স্মার্টফোন চুরি হয়েছিল। সেই চুরির কেসে কাজ করতে গিয়ে তার সাথে আমাদের পরিচয়। যা হোক, ওই কেসের বিস্তারিত পরে অন্য কোনো বইয়ে পাবে।
আপাতত তোমাদের জন্য আমাদের এই দুটো কেস রইল। যদি আমাদের গল্প দুটো পড়ে তোমাদের ভাল লাগে, মজা পাও, কিছু শিখতে পারো, উপস্থিত বুদ্ধি ব্যবহারে উৎসাহ পাও তবেই ভবিষ্যতে আমাদের আরো কিছু দুর্দান্ত কেস তোমাদের সামনে বই আকারে আসবে...
কম দেখান