দশটা দশ রকম গল্পের আয়ােজন। দশ রকম মন্ডা-মিঠাই। দশ রকমে যেমন এক সাতরঙের পাখি আছে, যে কিনা বছর বছর আসে বনের ধারের বাড়িতে। সেই পাখি করল কী? আবার দশ রকমের এক রকম হলাে এক বাঁশিওয়ালা, যে কিনা বনের ভেতর থেকে বেরিয়ে বাঁশির সুরে খারাপ লােককে জব্দ করে দেয়। আছে এক...
আরো পড়ুন
দশটা দশ রকম গল্পের আয়ােজন। দশ রকম মন্ডা-মিঠাই। দশ রকমে যেমন এক সাতরঙের পাখি আছে, যে কিনা বছর বছর আসে বনের ধারের বাড়িতে। সেই পাখি করল কী? আবার দশ রকমের এক রকম হলাে এক বাঁশিওয়ালা, যে কিনা বনের ভেতর থেকে বেরিয়ে বাঁশির সুরে খারাপ লােককে জব্দ করে দেয়। আছে এক চম্পকলাল, যার মাথায় অঙ্ক ঢােকে না, টেনেটুনে কেলাস টেনে উঠেও ওঠে না, হিসেবে লবডঙ্কা, তাই। এক পালােয়ান তাকে গঙ্গা নদীতে ডােবায় আর তােলে-যদি মাথা সাফ হয়, হিসেবে ভুল না হয়। আর সেই মধুদা রিকশাওয়ালা, যার রিকশা এক তুফান মেল, যার মামা কিংবা পিসে অথবা কাকা হতে পারে ভােলামামু, এই তল্লাটের নাম করা ভূতের ওঝা। আর আছে, তেনাদের কথা, যাদের ছায়া পড়ে না, পায়ের গােড়ালি সামনে, আঙুল পেছনে তেনারা এই বইয়ে আছেন। শ্যাওড়া গাছে, নিম গাছে, কালকাসুন্দে গাছে, জারুল গাছে আছেন, দিনমানেও আছেন, রাত্তিরেও আছেন। এই রকম কত রকম সব গল্প, একবার পড়লে আবার পড়তে হবে, আবার পড়লে আবার পড়েই যেতে হবে।
কম দেখান